× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৩ এপ্রিল ২০২৪, মঙ্গলবার , ১০ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৪ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

‘অপরাধীদের কঠোর সাজা হয় না বলেই পাকিস্তান ক্রিকেটে এত দুর্নীতি’

খেলা

স্পোর্টস ডেস্ক
৩ এপ্রিল ২০২০, শুক্রবার

 

ক্রিকেটে স্পট ফিক্সিং ও ম্যাচ ফিক্সিংয়ে পাকিস্তানিরা সবার চেয়ে এগিয়ে। আর সাবেক পাকিস্তানি অধিনায়ক শহীদ আফ্রিদি মনে করেন, অপরাধীদের কঠোর সাজা হয় না বলেই তার দেশের ক্রিকেটে এত দুর্নীতি। জিও টিভিকে তিনি বলেন, ‘আরো আগেই এমন নজির (কঠোর শাস্তি) স্থাপন করা উচিত ছিল। কিন্তু তা হয়নি। এ কারণেই নিয়মিত এসব ঘটনা ঘটতে দেখি আমরা।’
স্পট ফিক্সিংয়ের দায়ে সাজাপ্রাপ্ত শারজিল খানকে নিয়ে মোহাম্মদ হাফিজের মন্তব্যের সমর্থনেই এমনটি বলেছেন আফ্রিদি। ২০১৭ সালে পিএসএল’র দ্বিতীয় সংস্করণে দুর্নীতির দায়ে শারজিলকে সবধরনের ক্রিকেট থেকে নিষিদ্ধ করে পিসিবি। সম্প্রতি তার সাজার মেয়াদ শেষ হয়েছে। পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি) তাকে ঘরোয়া টি-টোয়েন্টি লীগে খেলার সুযোগও দিয়েছে।
এ নিয়ে কিছুদিন আগে মোহাম্মদ হাফিজ নিজের টুইটার পোস্টে লিখেন, ‘পাকিস্তানকে প্রতিনিধিত্ব করার ক্ষেত্রে কোনো ‘এক্সট্রা টেলেন্ট’-এর চেয়ে সম্মান ও গর্বের মানদণ্ডকে উপরে রাখা উচিত নয় কি? আমি কেবল প্রশ্ন রাখলাম।’
আফ্রিদি দুঃখ প্রকাশ করেছেন উমর আকমলকে নিয়েও। আফ্রিদি অধিনায়ক থাকাকালীন দলে নিয়মিত ছিলেন উমর। কিন্তু ফর্ম হারানোর সঙ্গে নানা বিতর্কে জড়িয়ে বাদ পড়েছেন জাতীয় দল থেকে। সম্প্রতি জুয়াড়ির প্রস্তাব গোপন করায় এই ‍উইকেটরক্ষক-ব্যাটসম্যানকে ১ বছরের জন্য নিষিদ্ধ করেছে পিসিবি।
যথাযথ প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার অভাবে পাকিস্তানি ক্রিকেটাররা দুর্নীতিতে বেশি জড়িয়ে পড়ছে বলে মনে করেন আফ্রিদি। তিনি বলেন, ‘পাকিস্তান ক্রিকেটে যারা আসে তাদের অধিকাংশের ভালো প্র্রাতিষ্ঠানিক ব্যাকগ্রাউন্ড নেই। দুর্নীতিবাজদের সহজ শিকারে পরিণত হয় তারা। এসব খেলোয়াড়ের জন্য বোর্ডকে অবশ্যই শিক্ষা কার্যক্রম চালু করতে হবে। এভাবেই প্রতিভার বিকাশ হবে। উমর আকমল বড় উদাহরণ। তাদেরকে কেবল দুর্নীতি-বিরোধী নীতিমালা শুনিয়ে লাভ নেই।’
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর