× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ১৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৮ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

মিল বন্ধ, অলস পড়ে আছে ৩৫০০ কোটি টাকার সুতা ও কাপড়: বিটিএমএ

অনলাইন

অর্থনৈতিক রিপোর্টার
(৪ বছর আগে) এপ্রিল ৩, ২০২০, শুক্রবার, ৯:৪০ পূর্বাহ্ন

করোনা মোকাবিলায় সাধারণ ছুটি বেড়েছে। দোকান-পাঠ বন্ধ। দেশীয় বস্ত্রকলগুলোয় কাজ নেই। ফলে মিলগুলোতে অলস পড়ে আছে মজুত সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকার সুতা ও কাপড়। শুক্রবার এক বিজ্ঞপ্তিতে বস্ত্রকল মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএমএ) এ তথ্য জানিয়েছে ।

সংগঠনের সভাপতি মোহাম্মদ আলী খোকন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কাপড় ও সুতা বিক্রি না থাকায় আর্থিক সংকটে পড়েছে মিলগুলো। সে জন্য কাঁচামাল আমদানি করতে পারছে না তারা। তাতে আগামী দুই ঈদের ব্যবসা থেকে বঞ্চিত হওয়ার শঙ্কা তৈরি হয়েছে।
কর্মীদের বেতন-ভাতা, গ্যাস-বিদ্যুৎ বিল, ব্যাংকঋণের কিস্তি পরিশোধে সমস্যায় পড়বেন মিলের মালিকেরা।

সংকট উত্তরণে আগামী জুন পর্যন্ত সুতা ও কাপড়ের ওপর ভ্যাট প্রত্যাহার, ছয় মাসের জন্য মেয়াদি ঋণের সুদ মওকুফ, সুদ, ভ্যাট ও সারচার্জ ছাড়া আগামী ছয় মাসের গ্যাস-বিদ্যুতের বিল ১২ মাসের সমান কিস্তিতে পরিশোধ, বস্ত্রকলে ব্যবহৃত রং ও রাসায়নিক আমদানিতে জুন পর্যন্ত শুল্ক ও ছাড় দেওয়ার দাবি করেছে বিটিএমএ।

প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করে বিটিএমএ সভাপতি বলেন, এ শিল্পের ওপর ১৫ লাখ মানুষ নির্ভরশীল। বস্ত্রকলগুলোর কারণে সুতা ও কাপড়ের জন্য বিদেশের ওপর নির্ভর করতে হয় না। বৈশাখের হালখাতায় বকেয়া পরিশোধের পাশাপাশি নতুন ব্যবসার সৃষ্টি হয়। তবে করোনার কারণে উৎসবটি হচ্ছে না।

বিটিএমএ জানায়, সংগঠনটির সদস্য ৪৫০টি স্পিনিং মিলের মধ্যে প্রায় ২৫০টি ও ৮৫০টি উইভিং মিলের মধ্যে প্রায় ৫০০টি দেশের মানুষের চাহিদা পূরণে কাজ করে। এসব মিলের সহায়ক হিসেবে কাজ করে ২০০ টির মতো ডায়িং ও ফিনিশিং মিল।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর