× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ১৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৮ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

‘গেন্দাফুল’ নিয়ে এবার আইনি জটিলতা

বিনোদন

বিনোদন ডেস্ক
৫ এপ্রিল ২০২০, রবিবার

মুক্তি পাওয়ার পর থেকেই ‘গেন্দাফুল’ গানটি নিয়ে একের পর এক ঝামেলা যাচ্ছে ভারতের র‌্যাপ সংগীতশিল্পী বাদশার ওপর দিয়ে। এই গান যতটা হিট হয়েছে, বিতর্কও কম হয়নি। কখনো গানে ব্যবহার করা বাংলা লোকগীতির স্রষ্টা রতন কাহারকে স্বীকৃতি না দেওয়ায় তো কখনো আবার গানের লিরিকস নিয়ে। এবার বঙ্গসংস্কৃতিকে বিকৃতি করার জন্য ফের বিতর্কে জড়ালেন বাদশা। আইনি জটিলতায় পড়েছেন তিনি। বাদশা সহ গানের প্রযোজক, পরিচালক এবং সংশ্লিষ্ট মিউজিক কোম্পানির বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ করেছে বাংলার স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা ‘আত্মদীপ’।

এ নিয়ে একটি খবর প্রকাশ করেছে ভারতীয় দৈনিক সংবাদ প্রতিদিন। এ খবরে বলা হয়, মূল অভিযোগ, ‘গেন্দাফুল’-এ বঙ্গসংসংস্কৃতি তদুপরি বঙ্গনারীদের অসম্মান করা হয়েছে।
গানের মিউজিক ভিডিওয় যেরকম অশ্লীলভাবে বঙ্গনারীকে তুলে ধরা হয়েছে, তা মোটেই কাম্য নয়। এছাড়া গানের লিরিকসেও কিছু অশ্লীল শব্দ তুলে ধরা হয়েছে। এই অভিযোগ তুলেই শনিবার উত্তর ২৪ পরগণার বীজপুর থানায় বাদশা এবং সংশ্লিষ্ট মিউজিক কোম্পানির বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয়েছে স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা ‘আত্মদীপ’-এর পক্ষে।

সংশ্লিষ্ট ওই স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, ‘গেন্দাফুল’ নাম দিয়ে যে মিউজিক ভিডিও করা হয়েছে, তাতে ধুনুচি নাচ ও বাঙালি মহিলাদের খুব অশ্লীলভাবে তুলে ধরা হয়েছে। এই বিষয়ে সংস্থার পক্ষ থেকে প্রথমে বাদশাকে টুইটারে সতর্ক করা হয়েছিল। তাকে অনুরোধ করে বলা হয়েছিল যে, ‘আপনাকে ক্ষমা চাইতে হবে, নতুবা আপনার বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’ কিন্তু বাদশা শিল্পী রতন কাহারকে স্বীকৃতি দেওয়ার কথা বললেও এখনো পর্যন্ত ক্ষমা  চাননি।

তাই ‘আত্মদীপ’-এর পক্ষ থেকে থানায় এফআইআর করা হয়েছে। এর জন্য আইনি পদক্ষেপ যা নেওয়ার নেবে বলে জানিয়েছে ওই সংস্থা। কারণ, গানের ভাষায় যে শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে তা অত্যন্ত কুরুচিকর এবং অশ্লীল। এছাড়া মিউজিক ভিডিওতে দুর্গা প্রতিমার সামনে ধুনুচি নাচ, আরতিকেও ভীষণই আপত্তিকরভাবে দেখানো হয়েছে, যাতে বাংলা সংস্কৃতি সম্পর্কে বিকৃত ধারণার সৃষ্টি হতে পারে কিংবা ভুল বার্তা পৌঁছতে পারে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর