× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১০ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

হোটেল শ্রমিকদের চোখে জল

বাংলারজমিন

চিলমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
৬ এপ্রিল ২০২০, সোমবার

সারাদিন খাটুনি মহাজানের বকুনি কাস্টমারের চোখ রাঙ্গানো সন্ধা শেষে সামান্য কিছু টাকা এদের নাম হোটেল বয় কিংবা শ্রমিক। ডিউটি করলে পয়সা মিলে না করলে মিলে না। দিন হাজিরা এই শ্রমিকরা এখন অসহায় করোনা দিয়েছে যে সারা বিশ্বে হানা। দিনের পর দিন কোরানা রোগী বেড়েই চলছে বাংলাদেশেও। ইতি মধ্যে কুড়িগ্রামের চিলমারী থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে তিন ব্যাক্তির নমুনা। ভয় আর সরকারী সিদ্ধান্ত মতাবেশ বন্ধ করে দেয়া হয়েছে চিলমারী উপজেলার চা ও হোটেল গুলো। আয় রোজগার বন্ধ হয়ে গেছে মহাজনের শ্রমিকরা এখন বেকার বন্ধ হয়ে গেছে তাদেও রোজগার। দিন খেটে দিনে রোজগার করা হোটের বয় ও শ্রমিকরা এখন হয়ে পড়েছে অসহায়।
নেই কাজ হাতে নেই পয়সা। সময় যাচ্ছে আতঙ্ক বাড়ছে সেই সাথে আয় রোজগার বন্ধ হয়ে যাওয়া হোটেরল শ্রমিকদের চোখে জল ঝরছে। পরিবার পরিজন নিয়ে করছে মানবেতন জীবন যাপন। চারদিকে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ শুরু হলেও তাদের ভাগ্যে এখনো জোটেনি কোন সাহায্য। কথা হয় হোটেল শ্রমিক শওকত, থানাহাট বাজারের বিসমিল্লাহ হোটেলে হোটেল বয় আহম্মদ, এনামুল, সহ অনেকের সাথে কথা হলে তারা বলেন প্রায় ২ সপ্তাহ পার হয়ে গেল বন্ধ রয়েছে চায়ের দোকান ও হোটেল গুলো সেই সাথে বন্ধ হয়ে গেছে আমাদের রোজগার বাড়ি থেকেও বের হয়ে পারিনা খুব বিপদে আছি ভাই বউ ছাওয়া নিয়ে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে উপজেলার থানাহাট, জোড়গাছসহ বিভিন্ন হাট বাজারে প্রায় ২শতাধিক এর অধিক চায়ের দোকান ও হোটেলে প্রায় ৭শতাধিক এর উপর হোটেল বয় ও শ্রমিক কাজ করে। করোনা ভাইরাসের থাবা থেকে বাঁচতে হোটেল গুলো বন্ধ করে দেয়া হলেও বেকার হয়ে পড়া শ্রমিকদের কাছে সাহায্য না পৌঁছার ফলে বেশ কিছুদিন থেকে তারা পরিবার পরিজন নিয়ে কষ্টে সময় পাড় করছেন বলে জানান শ্রমিক নেতারা। বিসমিল্লাহ হোটেলের মালিক বলেন তার দোকানে ১১ জন শ্রমিক দোকান বন্ধ সব আয় বন্ধ হয়ে গেছে শ্রমিকরা বেকার তারা খুব কষ্টে আছে। এব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার এ ডব্লিউ এম রায়হান শাহ্ বলেন, সকল শ্রমিকদের তালিকা করতে সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যানদের বলা হয়েছে ধারাবাহিক ভাবে সকলে ত্রাণ দেয়া হবে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর