× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, বৃহস্পতিবার , ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৬ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

ভাল নেই পত্রিকা বিক্রেতারা

বাংলারজমিন

সাখাওয়াত হোসেন হৃদয়, পাকুন্দিয়া (কিশোরগঞ্জ) থেকে
৬ এপ্রিল ২০২০, সোমবার

করোনা ভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে সারাদেশে চলছে সাধারণ ছুটি। বন্ধ রয়েছে অফিস-আদালত, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। কমে গেছে সাধারণ লোকজনের পদচারণা। এতে বেশ বিপাকে পড়েছেন পত্রিকা বিক্রেতারা।

পত্রিকা বিপণন বিতরণে অসুবিধা ও সংশ্লিস্টদের সুরক্ষা নিশ্চিতের জন্য ইতোমধ্যে বন্ধ হয়েছে মানবজমিনসহ কয়েকটি পত্রিকার প্রিন্ট ভার্সন। অন্যান্য জাতীয় দৈনিকগুলো বের হচ্ছে সীমিত আকারে।

দেশের বিভিন্ন এলাকায় পত্রিকা সরবরাহ বন্ধ থাকলেও বেশ কিছু জেলা-উপজেলায় পত্রিকা আসছে। তাই পত্রিকা বিক্রেতারা মাঠ পর্যায়ে পত্রিকা বিতরণ করে চলছেন। কিন্তু নিয়মিত পত্রিকা পাঠক ও ভাসমান পাঠকদের না পাওয়ায় পত্রিকা বিক্রেতারা পড়েছেন বিপাকে।

কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলায় তিনজন পত্রিকা বিক্রেতা রয়েছেন।
যারা এমন সময়েও পত্রিকা বিক্রি করছেন। তাদের সাথে কথা বলে জানা যায়, পত্রিকা আসলেও পর্যাপ্ত গ্রাহক পাচ্ছেন না। যারা নিয়মিত পত্রিকা রাখেন তারাও টাকা দিচ্ছেন না। এতে তারা বেশ অর্থ কষ্টে রয়েছেন। তাছাড়া পত্রিকা অফিস থেকে কোনো ধরণের সুরক্ষা সামগ্রীও পাননি। এতে অনেকটা ঝুঁকি নিয়েই পত্রিকা বিক্রি করতে হচ্ছে তাদের।

পত্রিকা এজেন্ট মোহন মিয়া বলেন, করোনায় সবকিছু বন্ধ। অফিসগুলোতে পত্রিকা দিতে পারছেন না। নিয়মিত পাঠক ছাড়াএ ভাসমান অনেক পাঠক ছিল। কিন্তু এখন তারাও ঘরের বাইরে বের হতে পারছেন না। এদিকে যাদের নিয়মিত পত্রিকা দিচ্ছেন তাদের কাছ থেকেও টাকা তুলতে পাচ্ছেন না। এতে পত্রিকা অফিসে বিল পরিশোধ ও নিজের খরচ মিটাতেও হিমশিম খেতে হচ্ছে।

মুকসুদ মিয়া নামের অপর একজন পত্রিকা বিক্রেতা জানান, ঝুঁকি নিয়ে পত্রিকা বিক্রি করছেন। শীর্য প্রচারিত দৈনিক পত্রিকাগুলো কোন ধরনের সুরক্ষা সামগ্রী দেয়নি। পত্রিকা বিক্রেতাদের দেখার যেন কেউ নেই।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর