× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, বৃহস্পতিবার , ৫ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ৯ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

জাতীয় নারী ফুটবল দলের অধিনায়কের উপর হামলা

খেলা

স্পোর্টস ডেস্ক
৬ এপ্রিল ২০২০, সোমবার

সাতক্ষীরায় পারিবারিক শত্রুতার জের ধরে তুচ্ছ ঘটনায় বাংলাদেশ জাতীয় নারী ফুটবল দলের অধিনায়ক সাবিনা খাতুনসহ তার পরিবারের উপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। রোববার সন্ধ্যায় শহরের পলাশপোল সবুজবাগে তার বাড়ির সামনে প্রতিপক্ষের সন্ত্রাসীরা এ হামলার চালায়। এতে আহত হয়েছেন সাবিনা খাতুন, তার বোন সালমা খাতুন ও বাবা সৈয়দ আলী। বোন সালমা খাতুনের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাকে সদর হাসপাদালে ভর্তি করা হয়েছে।

এ ঘটনায় রাতেই সাবিনার বোন শিরিনা খাতুন বাদী হয়ে ৪ জনের নাম উল্লেখ করে সাতক্ষীরা সদর থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন। পুলিশ ইতিমধ্যে এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে সবুজবাগ এলাকার ইমন হোসেন ও লতা বেগম নামের দুজনকে গ্রেফতার করেছে।

মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, সাতক্ষীরা শহরের জজকোট সংলগ্ন সবুজবাগ এলাকায় জাতীয় নারী ফুটবল দলের খেলোয়াড় সাবিনা খাতুনের বাড়ির সামনে এসে পারিবারিক শত্রতার জের ধরে তুচ্ছ ঘটনায় প্রতিবেশী ইমনের নেতৃত্বে উক্ত চার জন দেশীয় অস্ত্র, রড ও লাঠি সোটা নিয়ে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করতে থাকে। এতে সাবিনার বাবা সৈয়দ আলী বাড়ি থেকে বেরিয়ে তাদের নিষেধ করলে তারা তাকে কিল,চড় ও ঘুষি মেরে জখম করে।

এরপর সাবিনা ও সালমা তার বাবাকে ঠেকাতে আসলে তারা তাদের উপরও হামলা চালায়। এক পর্যায়ে তারা সালমার মাথায় লোহার রড দিয়ে বাড়ি মারলে তারা মাথা ফেটে গুরুতর জখম হয়। পরে তাদের চিৎকারে স্থানীরা এসে তাদের উদ্ধার করে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে নিয়ে যান।
প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে সাবিনা ও তার বাবা সৈয়দ আলী বাড়ি ফিরলেও তার বোন সালমার অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তিনি সেখানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

সাতক্ষীরা সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আসাদুজ্জামান বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান এ ঘটনায় রাতেই সাবিনার বোন শিরিনা খাতুন বাদী হয়ে উক্ত চার জনকে আসামী করে থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন। তিনি আরো জানান, এ ঘটনায় ইতিমধ্যে দুজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে এবং বাকীদের গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর