× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, বৃহস্পতিবার , ৫ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ৯ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

বাসাইলে রোগী সেজে অ্যাম্বুলেন্সে এলো বর-কনে

অনলাইন

বাসাইল (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
(৪ বছর আগে) এপ্রিল ৬, ২০২০, সোমবার, ১০:০১ পূর্বাহ্ন

ব্রাক্ষণবাড়িয়া থেকে কনেকে রোগী সাজিয়ে অ্যাম্বুলেন্সে করে টাঙ্গাইলে নিয়ে এলো বর-কনে এবং  তাদের স্বজনরা।
সারা দেশে করোনা ভাইরাসের প্রদুর্ভাবে বিরাজ করছে আতঙ্ক। এমন আতঙ্কের মধ্যেই টাঙ্গাইলের বাসাইলে শনিবার রাতে বিয়ে করে কনেকে ঘরে তুলেছেন এক বেসরকারী চাকুরিজীবী। এলকায় আলোচিত এ ঘটনায় সাধারন মানুষের মাঝে করোনা আতঙ্ক ও ক্ষোভ বিরাজ করছে। বেসরকারী চাকুরিজীবী বর শামিম আল মামুন (২৫) উপজেলার কাঞ্চনপুর ইউনিয়নের পূর্বপৌলী গ্রামের খাড়াপাড়ার নাজিম উদ্দিন মিয়ার বড় ছেলে। অনার্স পড়–য়া কনে আসমা আক্তার (২২) ব্রাক্ষণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ থানার সোহাগপুরের আব্দুল খালেকের মেয়ে। মামুন সোহাগপুরে ভাড়া বাসায় থাকতো এবং  একটি বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে চাকুরী করতো।
মামুনের পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, গত ১ বছর আগে উভয় পরিবার আলোচনা করে বিয়ের কথা-বার্তা পাকা করে রাখেন। কনের আনার্স পরীক্ষা শেষ হলেই বিয়ের কাজ সম্পন্ন করা হবে।
কিন্তু মামুনের দাদী অসুস্থ্য হয়ে  পড়ে এবং নাতীর বউ দেখার ইচ্ছা পোষন করেন। তাই এমন সময়ে বিয়ের কাজ সম্পন্ন করতে হয়েছে বলে জানান মামুনের মা মমতাজ বেগম। অ্যাম্বুলেন্সে করে কনে এবং তাদের বাড়ির লোকজন এসেছে বলে  প্রতিবেশীদের এ অভিযোগ মিথ্যা।

প্রতিবেশী  কৃষ্ণ সরকার বলেন, শনিবার রাতে অ্যাম্বুলেন্সে করে কনেকে নিয়ে আসে। সাথে ৪/৫ জন লোক ছিলো, তারা কনে পক্ষেরই কেউ হবে।  

কাঞ্চনপুর ইউপি চেয়ারম্যান মামুনুর রশীদ বলেন, এই মুহূর্তে তাদেরকে ব্রাক্ষনবাড়িয়ায় ফিরিয়ে না দিয়ে বাড়িতে নিদৃষ্ট ঘরেই থাকতে বলা হয়েছে। বিষয়টি উপজেলা প্রশাসনকে অবহিত করা হয়েছে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর