× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১০ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

মাগফিরাত লাভের পালা শুরু

খোশ আমদেদ মাহে রমজান

মাওলানা এম.এ.করিম ইবনে মছব্বির
৬ মে ২০২০, বুধবার

শুরু হলো মাগফিরাত লাভের পালা। নবী করীম (সাঃ) বলেন, যে ব্যক্তি ঈমান ও ইহতিসাবের সঙ্গে রোজা রাখে তার পূর্বের সমস্ত গোনাহ সমূহকে আল্লাহ মাফ করে দেন। এখানে দুটি শর্ত দেয়া হয়েছে, যারা এ দুটি শর্ত পালন করবে তাদের গোনাহ আল্লাহ মাফ করে দিবেন।
প্রথমত ঈমান থাকতে হবে। ঈমানের অর্থ বিশ্বাস স্থাপন, আঁকড়ে ধরা, বুঝা। অর্থাৎ আমি একজন মুমিন হিসেবে মহান রাব্বুল আলামিনের প্রতি ঈমান এনেছি। সেই ঈমানের পিছনে কতটুকু মেহনত করেছি। আমার ঈমান কতটুকু মজবুত? আমার ঈমান সঠিক আছে কি না? তা বুঝে নেয়া।

দ্বিতীয় ইহতিসাব অর্থ মনে মনে হিসেব করে দেখতে হবে যে, মূল শিক্ষা গ্রহণ করার জন্য আল্লাহপাক রোজাকে ফরজ করেছেন। সেইমূল শিক্ষাটা আমি গ্রহণ করছি কিনা? অর্থাৎ রোজার মাসে দিনের বেলায় যেমন আল্লাহর হুকুম নেই বলেই খানাপিনা ও স্ত্রীর সাথে সহমিলন থেকে দূরে থাকি। ঠিক তেমনি সমাজের যাবতীয় ভুল বা আল্লাহ বিরোধী আইন-কানুন যদি পরিত্যাগ করে আল্লাহর নির্দেশ মেনে চলার মত মন তৈরি করতে না পারি তাহলে এ রোজায় কাজ হবে না। যেমন খাদ্যের মাধ্যমে মানুষ ভিটামিন গ্রহণ করে দেহের ক্ষয়পূরণ করে এবং দেহকে সুস্থ রাখে। যদি তা শরীরের সর্বত্র ছড়িয়ে দিতে অক্ষম হয়, তাহলে ওই খাদ্যে দেহের উপকার হয় না। ঠিক রোজার মৌলিক শিক্ষা যদি সমাজ জীবন বা সামগ্রিক জীবনের সর্বত্র কার্যকর না হয় তাহলে ওই রোজার কোন ফায়দা হবেনা
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর