× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২০ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১১ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

ভারতেই তৈরি হতে চলেছে কোভিড ভ্যাকসিন

ভারত

কলকাতা প্রতিনিধি
(৩ বছর আগে) মে ১০, ২০২০, রবিবার, ৮:৫৮ পূর্বাহ্ন

ভারতেই তৈরি হতে চলেছে কোভিড ভ্যাকসিন। ভারতেরই একটি সংস্থার সঙ্গে কাজ শুরু করেছে ইন্ডিয়ান কাউন্সিল ফর মেডিক্যাল রিসার্চ (আইসিএমআর)। আইসিএমআরই ভারতে করোনা মোকাবিলার ভারত সরকারের প্রধান নীতিনির্ধারক সংস্থা। এবার নিজেরাই করোনার ভ্যাকসিন তৈরিতে সদর্থক ভূমিকা নিয়েছে আইসিএমআর। শনিবার আইসিএমআর-এর তরফে এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, প্রয়োজনীয় গবেষণার জন্য আইসিএমআর হাত মিলিয়েছে হায়দরাবাদের সংস্থা ভারত বায়োটেক ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডের (বিবিআইএল) সঙ্গে। এর আগে জাপানী এনকেফেলাইটিসের ভ্যাকসিন তৈরি করেছিল সংস্থাটি। এখনও পর্যন্ত ভারতে এটাই ভ্যাকসিন তৈরির প্রথম পদক্ষেপ। বিবিআইএলের তরফে এর আগেই জানানো হয়েছিল, ফ্লু-এর টিকার ভিত্তিতে তারা কোভিড-১৯-এর একটি টিকা বানানোর গবেষণা চালাচ্ছে।
‘কোরো-ফ্লু’ নামে সেই টিকা নাক দিয়ে নেওয়া যাবে। এক ড্রপ করে। আইসিএমআরের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, মার্চেই ভ্যাকসিন তৈরির কাজ শুরু হয়ে গিয়েছিল। মাত্র দু’মাসের মধ্যেই করোনা ভাইরাসের স্ট্রেইনটি বিচ্ছিন্ন করা গিয়েছে পুণের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ভাইরোলজিতে। ওই স্ট্রেইনটি ভারত বায়োটেকে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে ভ্যাকসিন তৈরির পরবর্তী পদক্ষেপের জন্যে।  জানা গিয়েছে, ভারতে কোভিড-১৯-এর ওই ভ্যাকসিন বানানো হচ্ছে একেবারেই দেশীয় প্রযুক্তিতে। যাতে অনেক কম খরচে তা দ্রুততার সঙ্গে আমজনতার কাছে পৌঁছে দেওয়া যায়। আইসিএমআরের পক্ষ থেকে অর্থ বরাদ্দের পাশাপাশি গবেষণার জন্য প্রয়োজনীয় রাসায়নিকের দ্রুত জোগানে যাতে কোনও ব্যাঘাত না ঘটে, সে দিকে নজর রাখা হবে বলে জানানো হয়েছে।  সম্ভাব্য ভ্যাকসিন নিয়ে প্রাণী ও মানুষের উপর পরীক্ষানিরীক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় সরকারি অনুমোদনেও দেরি হবে না বলেও জানানো হয়েছে। সম্প্রতি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, বিশ্বজুড়ে বহু জায়গায় করোনার ভ্যাকসিন তৈরির কাজ চলছে। মার্কিন বায়োটেক কোম্পানি মোডার্না এবং অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের যৌথ উদ্যোগে একটি ভ্যাকসিন তৈরি হচ্ছে যা এখন ক্লিনিক্যাল মূল্যায়ণের পর্যায়ে রয়েছে বলে জানা গিয়েছে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর