× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২০ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১১ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

বরুশিয়াকে হারিয়ে শিরোপার আরো কাছে বায়ার্ন

খেলা

স্পোর্টস ডেস্ক
২৭ মে ২০২০, বুধবার

চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী বরুশিয়া ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে জার্মান বুন্দেসলিগায় টানা অষ্টম শিরোপা জয়ের পথে এগিয়ে গেল বায়ার্ন মিউনিখ। জশুয়া কিমিচের করা একমাত্র গোলে ডর্টমুন্ডের ঘরের মাঠ সিগনাল-ইদুনা পার্ক থেকে জয় নিয়ে ফিরেছে বাভারিয়ানরা। লীগে প্রথম দেখায় ৪-০ গোলে জিতেছিল বায়ার্ন।

মঙ্গলবার রাতে জ্বলে উঠতে পারেননি ডর্টমুন্ডের টিনএজ তারকা অর্লিং ব্রট হালান্দ। দ্বিতীয়ার্ধে ইনজুরির কারণে মাঠ ছেড়ে যান এই নরওয়েজিয়ান স্ট্রাইকার। দর্শকশূন্য স্টেডিয়ামে প্রথমার্ধের শেষদিকে ডিবকক্সের বাইরে থেকে দারুণ এক চিপে গোল করেন জার্মান মিডফিল্ডার জশুয়া কিমিচ। একটু এগিয়ে ছিলেন সুইস গোলরক্ষক রোমান বুর্কি। অসাধারণ গোলের পর কিমিচ বলেন, ‘এটা আমার জীবনের সেরা এবং অনেক গুরুত্বপূর্ণ গোল। পোস্টে শট নেয়ার সময় আমি দেখিনি বুর্কি পোস্ট ছেড়ে বেরিয়ে ছিলেন।
তবে ম্যাচের আগে আমরা কথা বলছিলাম, বুর্কি গোললাইন থেকে একটু বাইরে দাঁড়িয়ে থাকে। এই গোলটা হওয়ার পেছনে আমি ভাগ্যের সহায়তা পেয়েছি।’

লিভারপুলের বর্তমান কোচ ইয়ুর্গেন ক্লপের অধীনে বরুশিয়া ডর্টমুন্ড শেষবার বুন্দেসলিগা জিতেছিল ২০১০-১১ মৌসুমে। এরপর শুরু হয় বায়ার্ন মিউনিখের রাজত্ব। ঘরের মাঠে এ হারে শিরোপা রেসে পিছিয়ে পড়ল ডর্টমুন্ড। ম্যাচ শেষে ডর্টমুন্ড কোচ লুসিয়েন ফ্যাব্রে বলেন, ‘এই অবস্থায় থেকে শিরোপা জেতা কঠিন। লীগে এখনো ছয় ম্যাচ বাকি। আমরা বায়ার্নের চেয়ে সাত পয়েন্ট পিছিয়ে। শিরোপা জয় প্রায় অসম্ভব।’

গত বছরের নভেম্বরে নিকো কোভাককে বরখাস্ত করে সহকারী কোচ হ্যান্সি ফ্লিককে দায়িত্ব দেয় বায়ার্ন। তখন লীগ টেবিলের চারে ছিল তারা। হ্যান্সি ফ্লিকের অধীনে অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠেছে বাভারিয়ানরা। বুন্দেসলিগায় শেষ ১৮ ম্যাচের ১৫টিতেই জয় নিয়ে মাঠ ছেড়েছে বায়ার্ন। প্রতিপক্ষের মাঠে গুরুত্বপূর্ণ ৩ পয়েন্ট পেয়ে উচ্ছ্বসিত হ্যান্সি ফ্লিক। তিনি বলেন, ‘আমরা এ ম্যাচটা জিতে শিরোপার পথে এগিয়ে যেতে চেয়েছিলাম। আমরা সেটা পেরেছি। ছেলেরা লক্ষ্য ঠিক রেখে মাঠে সাহসী ফুটবল খেলেছে। আমি তাদের এমন পারফরমেন্সে সন্তুষ্ট।’

২৮ ম্যাচে ২০ জয় ও চার ড্রয়ে বায়ার্নের পয়েন্ট হলো ৬৪। দুইয়ে থাকা ডর্টমুন্ডের পয়েন্ট ৫৭।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর