অনলাইন
গণপরিবহন চালু করাটা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়: ড. কামাল
স্টাফ রিপোর্টার
২০২০-০৬-০১
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতামত উপেক্ষা করে গণপরিবহন চালু করায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন গণফোরাম সভাপতি ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ নেতা ড. কামাল হোসেন। আজ সোমবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি এসব কথা বলেন।
ড. কামাল হোসেন বলেন, বর্তমান ভয়াবহ পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতামত উপেক্ষা করে সম্প্রতি যথাযথ পরিকল্পনা ছাড়াই বাস, রেলপথ, লঞ্চসহ সব গণপরিবহন চালু করা হলো কোন মহলের স্বার্থে? যা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। সংক্রমণ ও মৃত্যু যখন বাড়ছে তখন সব চালু করা হলো। এর ফলাফল ভয়াবহ হবে তা সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞরাই আশঙ্কা করছেন। ফলে করোনা মোকাবেলায় সব দলমত ও বিশেষজ্ঞদের নিয়ে সমন্বিত জাতীয় উদ্যোগ নেয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।
তিনি বলেন, লকডাউন কার্যকর না করা, আইন প্রয়োগে শিথিলতা, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রীদের দায়িত্বহীন বক্তব্য, শ্রমিক ও সাধারণ মানুষকে ঢাকা থেকে গ্রামে যেতে ও আসতে দেয়া, সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে সময়ক্ষেপণ, সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে সমন্বয়হীনতা, স্বাস্থ্যখাতে বিশৃঙ্খলা ও অব্যবস্থাপনা আমাদের জীবন ও জীবিকাকে ভয়াবহ পরিস্থিতির দিকে ঠেলে দিয়েছে।
করোনা ভাইরাস মোকাবেলায় সমন্বিত জাতীয় উদ্যোগ নেয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, করোনা ভাইরাস মোকাবিলায় সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে ধীরগতি ও তা বাস্তবায়নে সমন্বয়হীনতার কারণে আমাদের অনেক মানুষকে প্রাণ দিতে হয়েছে। ৫০ হাজারের মতো মানুষ আক্রান্ত। অজানা আতঙ্কে আছে বাংলাদেশের ১৭ কোটি মানুষ। আক্রান্তের সংখ্যা প্রতিদিন আরও বাড়বে এবং ভয়াবহ পরিস্থিতির দিকে যাবে এমনটাই বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা করছেন। অর্থনৈতিক মন্দা ধীরে ধীরে কাটিয়ে ওঠা সম্ভব কিন্তু মানুষের জীবন রক্ষা করাটাই এখন জরুরি।
ড. কামাল হোসেন বলেন, বর্তমান ভয়াবহ পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতামত উপেক্ষা করে সম্প্রতি যথাযথ পরিকল্পনা ছাড়াই বাস, রেলপথ, লঞ্চসহ সব গণপরিবহন চালু করা হলো কোন মহলের স্বার্থে? যা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। সংক্রমণ ও মৃত্যু যখন বাড়ছে তখন সব চালু করা হলো। এর ফলাফল ভয়াবহ হবে তা সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞরাই আশঙ্কা করছেন। ফলে করোনা মোকাবেলায় সব দলমত ও বিশেষজ্ঞদের নিয়ে সমন্বিত জাতীয় উদ্যোগ নেয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।
তিনি বলেন, লকডাউন কার্যকর না করা, আইন প্রয়োগে শিথিলতা, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রীদের দায়িত্বহীন বক্তব্য, শ্রমিক ও সাধারণ মানুষকে ঢাকা থেকে গ্রামে যেতে ও আসতে দেয়া, সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে সময়ক্ষেপণ, সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে সমন্বয়হীনতা, স্বাস্থ্যখাতে বিশৃঙ্খলা ও অব্যবস্থাপনা আমাদের জীবন ও জীবিকাকে ভয়াবহ পরিস্থিতির দিকে ঠেলে দিয়েছে।
করোনা ভাইরাস মোকাবেলায় সমন্বিত জাতীয় উদ্যোগ নেয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, করোনা ভাইরাস মোকাবিলায় সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে ধীরগতি ও তা বাস্তবায়নে সমন্বয়হীনতার কারণে আমাদের অনেক মানুষকে প্রাণ দিতে হয়েছে। ৫০ হাজারের মতো মানুষ আক্রান্ত। অজানা আতঙ্কে আছে বাংলাদেশের ১৭ কোটি মানুষ। আক্রান্তের সংখ্যা প্রতিদিন আরও বাড়বে এবং ভয়াবহ পরিস্থিতির দিকে যাবে এমনটাই বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা করছেন। অর্থনৈতিক মন্দা ধীরে ধীরে কাটিয়ে ওঠা সম্ভব কিন্তু মানুষের জীবন রক্ষা করাটাই এখন জরুরি।