× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১০ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

শ্রমিকদের সংঘর্ষ সিলেটে অজ্ঞাত দেড় হাজার জনকে আসামি করে পুলিশের মামলা

বাংলারজমিন

স্টাফ রিপোর্টার, সিলেট থেকে
৩ জুন ২০২০, বুধবার

সিলেট কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল এলাকায় বিবদমান শ্রমিকদের দু’গ্রুপের দফায় দফায় সংঘর্ষের ঘটনায় অজ্ঞাত দেড় হাজার জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেছে পুলিশ। বুধবার সকালে এই মামলা দায়ের করা হয়। তবে- সংঘর্ষের ঘটনায় কাউকে  গ্রেপ্তার হয়নি। মঙ্গলবার সিলেট কদমতলি কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালে দুই দফা সংঘর্ষে জড়ান পরিবহন শ্রমিকরা। মঙ্গলবার বিকাল পৌনে ৬টার দিকে একবার এবং বিকাল ৪টার দিকে আরেকবার জড়িয়ে পড়ে পরিবহন শ্রমিকদের দুটি পক্ষ। বাংলাদেশ পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের সহসভাপতি ও সিলেট জেলা সড়ক পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি সেলিম আহমদ ফলিককে কেন্দ্র করেই মূলত এ সংঘর্ষ। মঙ্গলবার দুপুরে প্রথম দফার সংঘর্ষে অন্তত ৫০ জন আহত হয়েছিলেন। দ্বিতীয় দফার সংঘর্ষে আরো ১০ জন আহত হন।  সংঘর্ষ থামাতে পুলিশ প্রায় ৩০ রাউন্ড ফাঁকা গুলি ছুড়ে।
বিক্ষুব্ধ শ্রমিকরা জানিয়েছেন- করোনা ফান্ডের টাকা করোনা কালীন সময়ে বিতরন করা হয়নি। টাকা ফান্ড থেকে সরিয়ে নেয়া হয়েছিলো। এ ঘটনায় বিক্ষোভ করছিলো। এদিকে- দক্ষিন সুরমা থানার ওসি খায়রুল ফজল মানবজমিনকে জানিয়েছেন- প্রায় দেড় হাজার লোককে আসামি করে পুলিশ বাদী হয়ে মামলা দায়ের করা হয়েছে। দক্ষিণ সুরমা থানাপুলিশের একজন এস.আই বাদি হয়ে প্রায় দেড় হাজার অজ্ঞাত লোককে আসামি করে মামলাটি দায়ের করেছেন। তবে এখনও কাউকে  কাউকে গ্রেপ্তার করা হয়নি। এদিকে- হামলার অভিযোগ করেছেন সিলেট পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি সেলিম আহমদ ফলিক। তিনি জানিয়েছেন- কিছু সংখ্যা নেতা শ্রমিকদের বিভ্রান্ত করে এই হামলা চালিয়েছে। এ সময় তারা কয়েক লাখ টাকার মালামালের ক্ষতি করেন। কয়েকটি যানবাহন ভাংচুর করা হয়। তারা এখন ক্ষতির হিসাব করছেন। এরপর আইনী উদ্যোগ নেবেন বলে জানান।

রামগতিতে মসজিদের জমি আত্মসাতের অভিযোগ
রামগতি (লক্ষ্মীপর) প্রতিনিধি: লক্ষ্মীপুরের রামগতি পৌরসভার ০৮নং ওয়ার্ড, শিক্ষা গ্রাম আর সি নগর জামে মসজিদের জমি আত্মসাতের অভিযোগ পাওয়া গেছে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার বরাবর দেয়া এক অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, রামগতি উপজেলা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের হেলথ ইন্সপেক্টর, মো. কামাল উদ্দিন দীর্ঘদিন ধরে উক্ত মসজিদ কমিটির সভাপতি ছিলেন। মসজিদ স্থাপিত জায়গাটি ছিল অন্য লোকের। সভাপতির (কামালউদ্দিন)মাধ্যমে মসজিদের নামে দলিল হওয়ার কথা থাকলেও কামাল উদ্দিন মসজিদের নামে জমির দলিল না করে তার স্ত্রীর নামে ২০ শতক জমি দলিল করিয়ে রাখেন। বিষয়টি জানাজানি হলে মুসল্লিদের মধ্যে চরম উত্তেজনা বিরাজ করে। বর্তমান সভাপতি নুরুল আমিন মসজিদের জমি ফেরত পাওয়ার জন্য উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার হস্তক্ষেপ কামনা করেন। কামাল উদ্দিন তার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, জমিটি প্রকৃত আমার স্ত্রীর নামে খরিদ ছিল। মসজিদের প্রয়োজনে জমিটি দেয়ার কথা ছিল। কিন্তু দীর্ঘদিন অতিবাহিত হওয়ার পরও মসজিদের পক্ষ থেকে কোন টাকা না দেয়ার কারণে আমর স্ত্রীর নামে দলিল করা হয়েছে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর