অনলাইন
শ্রীমঙ্গলে মা ও মেয়েকে গলা কেটে হত্যা
শ্রীমঙ্গল (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি
২০২০-০৬-০৫
মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে ঘুমের মধ্যে মা ও মেয়ে কে জবাই করে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। শুক্রবার দুপুরে উপজেলার আশিদ্রোন ইউনিয়নের জামসী এলাকা থেকে মা জায়েদা বেগম (৫৫) ও মেয়ে ইয়াসমিন আক্তার (২৫) এর লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
স্থানীয়রা জানায়, প্রতিদিনের মতো বৃহস্পতিবার রাতে মা ও মেয়ে ঘুমিয়ে পড়েন। জায়েদা বেগম (৫৫) ও মেয়ে ইয়াসমিন আক্তার প্রদিন খুব সকালে ঘুম থেকে উঠলেও শুক্রবার সকাল ৯টা অবদি কেহ দরজা খোলেনি। এই অবস্থা দেখে পাশের বাড়িতে বসবাসকারী নিহত জায়েদা বেগমের বোন মিনারা বেগম এলাকার মেম্বার ও চেয়ারম্যানকে খবর দিলে তারা বাড়িতে পৌছায়। পরে শ্রীমঙ্গল থানা পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে তাদের লাশ উদ্ধার করে। নিহত জায়েদা বেগমের ছেলে মো. ওয়াহিদ মিয়া জানান, আমি আমার শশুর বাড়িতে ছিলাম। আমার খালা আমাকে ফোন করে এ ঘটনা জানালে আমি দৌড়ে এসে দেখি আমার মা ও বোনের লাশ পড়ে আছে। আমার মা ও বোনকে খুন করা হয়েছে। নিহতের পরিবার ও এলাকাবাসী ধারনা করছেন মেয়ের জামাই এ কর্মকান্ড ঘটাতে পারে। এবিষয়ে মৌলভীবাজার পুলিশ সুপার মো. ফারুক আহমেদ (পিপিএম বার), শ্রীমঙ্গল কমলগঞ্জ সার্কেলের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার মো. আশরাফুজ্জামান, শ্রীমঙ্গল থানা অফিসার ইনচার্জ মো. আব্দুছ ছালেক, তদন্ত ওসি সোহেল রানাসহ পুলিশের একটি টিম পরিদর্শন করেন।
এব্যাপারে পুলিশ সুপার মো. ফারুক আহমেদ জানান, এঘটনার খবর পেয়ে পুলিশ, সি.আইডি ও ডিবি পুলিশের সদস্যরা উপস্থিত হয়ে এ ঘটনার রহস্য উদঘাটনের চেষ্ঠায় আছেন। এঘটনার সাথে জড়িতদের খুব শীঘ্রই গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনতে পুলিশ তৎপর থাকবে।
স্থানীয়রা জানায়, প্রতিদিনের মতো বৃহস্পতিবার রাতে মা ও মেয়ে ঘুমিয়ে পড়েন। জায়েদা বেগম (৫৫) ও মেয়ে ইয়াসমিন আক্তার প্রদিন খুব সকালে ঘুম থেকে উঠলেও শুক্রবার সকাল ৯টা অবদি কেহ দরজা খোলেনি। এই অবস্থা দেখে পাশের বাড়িতে বসবাসকারী নিহত জায়েদা বেগমের বোন মিনারা বেগম এলাকার মেম্বার ও চেয়ারম্যানকে খবর দিলে তারা বাড়িতে পৌছায়। পরে শ্রীমঙ্গল থানা পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে তাদের লাশ উদ্ধার করে। নিহত জায়েদা বেগমের ছেলে মো. ওয়াহিদ মিয়া জানান, আমি আমার শশুর বাড়িতে ছিলাম। আমার খালা আমাকে ফোন করে এ ঘটনা জানালে আমি দৌড়ে এসে দেখি আমার মা ও বোনের লাশ পড়ে আছে। আমার মা ও বোনকে খুন করা হয়েছে। নিহতের পরিবার ও এলাকাবাসী ধারনা করছেন মেয়ের জামাই এ কর্মকান্ড ঘটাতে পারে। এবিষয়ে মৌলভীবাজার পুলিশ সুপার মো. ফারুক আহমেদ (পিপিএম বার), শ্রীমঙ্গল কমলগঞ্জ সার্কেলের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার মো. আশরাফুজ্জামান, শ্রীমঙ্গল থানা অফিসার ইনচার্জ মো. আব্দুছ ছালেক, তদন্ত ওসি সোহেল রানাসহ পুলিশের একটি টিম পরিদর্শন করেন।
এব্যাপারে পুলিশ সুপার মো. ফারুক আহমেদ জানান, এঘটনার খবর পেয়ে পুলিশ, সি.আইডি ও ডিবি পুলিশের সদস্যরা উপস্থিত হয়ে এ ঘটনার রহস্য উদঘাটনের চেষ্ঠায় আছেন। এঘটনার সাথে জড়িতদের খুব শীঘ্রই গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনতে পুলিশ তৎপর থাকবে।