এক্সক্লুসিভ
টেকনাফে বন্দুকযুদ্ধে মাদককারবারি সদস্য নিহত
টেকনাফ (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
২০২০-০৬-২৫
টেকনাফের হ্নীলায় অটোরিকশা (সিএনজি) যোগে মাদকের চালান নেয়ার পথে পুলিশের সাথে বন্দুকযুদ্ধে এক মাদক কারবারি গ্রুপের সদস্য নিহত হয়েছেন। এসময় অগ্নিকাণ্ডে অটোরিকশাটি (সিএনজি) পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। ঘটনাস্থল হতে ইয়াবা ও অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে।
জানা যায়, বুধবার ভোর ৫টারদিকে অটোরিকশা (সিএনজি) যোগে মাদকের চালান নিয়ে রঙ্গিখালী লামার পাড়ায় যাওয়ার গোপন সংবাদের ভিত্তিতে টেকনাফ মডেল থানার একদল পুলিশ প্রধান সড়কের ৩ রাস্তার মাথায় অবস্থান নেয়। তখন গাড়িতে থাকা সশস্ত্র মাদক কারবারি গ্রুপের সদস্যরা পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলিবর্ষণ করে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে পুলিশ কৌশলী ভূমিকা নিয়ে পাল্টা গুলিবর্ষণ করে। কিছুক্ষণ পর হামলাকারী মাদক কারবারিরা পিছু হটে পালিয়ে যায়। দু’পক্ষের গোলাগুলিতে মাদক বহনকারী সিএনজিতে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে এবং তা নিমিষেই পুড়ে ছাই হয়ে যায়। এরপর ঘটনাস্থল তল্লাশি করে বিপুল পরিমাণ ইয়াবা, দেশীয় অস্ত্র ও বুলেটসহ গুলিবিদ্ধ রঙ্গিখালী লামার পাড়ার মৃত সোলেমানের পুত্র ঈমান হোছন ওরফে ইমন (৩৬) কে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করে। তাকে দ্রুত চিকিৎসার জন্য টেকনাফ উপজেলা সদর হাসপাতালে নেয়া হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। সেখানে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ইমনকে মৃত ঘোষণা করে। পুলিশ সুরতহাল রিপোর্ট তৈরির পর মৃতদেহ মর্গে প্রেরণ করেছে।
জানা যায়, বুধবার ভোর ৫টারদিকে অটোরিকশা (সিএনজি) যোগে মাদকের চালান নিয়ে রঙ্গিখালী লামার পাড়ায় যাওয়ার গোপন সংবাদের ভিত্তিতে টেকনাফ মডেল থানার একদল পুলিশ প্রধান সড়কের ৩ রাস্তার মাথায় অবস্থান নেয়। তখন গাড়িতে থাকা সশস্ত্র মাদক কারবারি গ্রুপের সদস্যরা পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলিবর্ষণ করে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে পুলিশ কৌশলী ভূমিকা নিয়ে পাল্টা গুলিবর্ষণ করে। কিছুক্ষণ পর হামলাকারী মাদক কারবারিরা পিছু হটে পালিয়ে যায়। দু’পক্ষের গোলাগুলিতে মাদক বহনকারী সিএনজিতে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে এবং তা নিমিষেই পুড়ে ছাই হয়ে যায়। এরপর ঘটনাস্থল তল্লাশি করে বিপুল পরিমাণ ইয়াবা, দেশীয় অস্ত্র ও বুলেটসহ গুলিবিদ্ধ রঙ্গিখালী লামার পাড়ার মৃত সোলেমানের পুত্র ঈমান হোছন ওরফে ইমন (৩৬) কে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করে। তাকে দ্রুত চিকিৎসার জন্য টেকনাফ উপজেলা সদর হাসপাতালে নেয়া হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। সেখানে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ইমনকে মৃত ঘোষণা করে। পুলিশ সুরতহাল রিপোর্ট তৈরির পর মৃতদেহ মর্গে প্রেরণ করেছে।