× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৭ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

বেকারত্ব বেড়েছে ২১ ভাগ /ইসরাইলে নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে বিক্ষোভ

বিশ্বজমিন

মানবজমিন ডেস্ক
(৩ বছর আগে) জুলাই ১২, ২০২০, রবিবার, ১০:৩৭ পূর্বাহ্ন

করোনা ভাইরাসে লকডাউনের কারণে ইসরাইলে বেকারত্বের হার বেড়েছে শতকরা ২১ ভাগ। এ ছাড়া অর্থনীতিতে বড় রকমের আঘাত লেগেছে। এ অবস্থায় করোনা মহামারি মোকাবিলায় অর্থনৈতিক ক্ষতির বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে ব্যর্থ হিসেবে দেখছেন অসংখ্য ইসরাইলি। তাদেরই কয়েক হাজার শনিবার নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করেছেন তেল আবিবে। বেশির ভাগ ইসরাইলির বিশ্বাস, লকডাউন এবং বিধিনিষেধের কারণে হাজার হাজার মানুষ চাকরি হারিয়েছেন। কিন্তু সরকার থেকে তাদেরকে কোনো ক্ষতিপূরণ দেয়ার ক্ষেত্রে যথেষ্ট করেনি। বেকারত্বের হার বৃদ্ধি পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সরকার যেসব এইড প্যাকেজের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল তার গতি ধীর। এর ফলে নেতানিয়াহুর জনপ্রিয়তা অনেক কমে গেছে।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের অনলাইন দ্য ন্যাশনালে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এসব কথা বলা হয়েছে। এতে বলা হয়, শনিবার বিক্ষোভ হয়েছে তেল আবিবের রবিন স্কয়ারে। এতে যোগ দিয়েছিলেন বেকার, নিজস্ব কর্মসংস্থানকারী, উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের মালিকরা। এ সময় তারা মুখে মাস্ক পরেছিলেন। তবে মানা হয় নি সামাজিক দূরত্বের বিধিনিষেধ।
অর্থনৈতিক কর্মকান্ড নতুন করে সম্প্রতি খুলে দিয়েছেন নেতানিয়াহু। ফলে নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা উদ্বেগজনক হারে বাড়ছে। এ কারণে এ সপ্তাহে তিনি সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য ধারাবাহিকভাবে বিধিনিষিধ আরোপ করেছেন। আবার বন্ধ করে দিয়েছেন অনেক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান।
সাউন্ড ও লাইটিং বিষয়ক একটি কোম্পানির ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইকেল গাইস্ট-সাকিফ বলেছেন, আমার অধীনে ৪০ জন কর্মী কাজ করেন। তাদের কোনো কাজ নেই। কোনো আয় নেই। কোনো অর্থ নেই। স্বাভাবিক অবস্থায় না ফেরা পর্যন্ত সরকারি অর্থ প্রয়োজন আমাদের। মধ্য মার্চ থেকে এপ্রিল, মে, জুন, জুলাই পর্যন্ত আমাদের হাতে কোনো কাজ নেই। এরপর আগস্ট আরো বিপর্যয়কারী হবে বলে মনে হচ্ছে। ইসরাইল চেম্বার অব ইন্ডিপেন্ডেন্ট অর্গানাইজেশন্স এন্ড বিজনেসেজ-এর প্রেসিডেন্ট রোই কোহেন বলেন, মানুষ অসহায় হয়ে পড়ছে। কিন্তু সরকারের কোন সাড়া নেই। মানুষ ক্ষুব্ধ হয়ে উঠছে। তারা মনে করে এক্ষেত্রে সরকারের দায়দায়িত্ব আছে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর