গোষ্ঠী সংক্রমণ এড়াতে এবং করোনার চেন ভাঙতে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিয়ে সপ্তাহে দু’দিনের লকডাউন ঘোষণা করেছে মমতা বন্দোপাধ্যায় সরকার। তাদের বিশ্বাস, এই লকডাউন করোনার চেন ভাঙবে। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের প্যানেলের ডাঃ সুকুমার মুখোপাধ্যায় থেকে গ্লোবাল প্যানেলের নোবেল বিজয়ী অভিজিৎ বিনায়ক বন্দোপাধ্যায় সবাই লকডাউনেরই পরামর্শ দিয়েছেন। তা মেনে কন্টেনমেন্ট অঞ্চলের লকডাউন একত্রিশ জুলাই পর্যন্ত জারি রেখে গোটা বাংলায় সপ্তাহে দু’দিনের লকডাউন ঘোষিত হয়েছে। ব্যাংকগুলোতে চালু হচ্ছে পাঁচ দিনের সপ্তাহ। সোম থেকে শুক্রবার এখন থেকে ব্যাংক খোলা থাকবে। প্রথম পর্যায়ের লকডাউন হবে বৃহস্পতি ও শনিবার। একত্রিশ মে’র পর বাংলা আবার পূর্ণাঙ্গ লকডাউন দেখবে।
লকডাউন এর আওতা থেকে বাদ দেয়া হয়েছে স্বাস্থ্য পরিষেবা, ওষুধের দোকান, জল সরবরাহ, বিদ্যুৎ, ইন্টারনেট, রান্নার গ্যাস, পেট্রল পাম্প, পোস্ট অফিস প্রমুখ কিছু অত্যাবশকীয় পরিষেবাকে। তবে, সরকারি বেসরকারি সব অফিস বন্ধ থাকবে। বন্ধ থাকবে যানবাহনও। সোমবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়ের উপস্থিতিতে পরের লকডাউন এর দিনক্ষণ ঠিক হবে।