ঢাকা জেলা প্রশাসক মো. শহীদুল ইসলাম বলেন, আপনারা ভাগ্যবান যে সালমান এফ রহমানের মতো একজন এমপি পেয়েছেন। তিনি অত্যন্ত ভালো মানুষ। তার উদারতা ও মহানুবতা সত্যি প্রশংসনীয়। তিনি আপনাদের জন্য অনেক ভাবেন। তাই ইতিমধ্যে তিনি সরকারের পাশাপাশি নিজেও আপনাদের জন্য ত্রাণ কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছেন। মঙ্গলবার সকালে দোহারের চরমাহমুদপুর, বিলাসপুর, নারিশা ও মুকসুদপুরের মধুরখোলা এলাকার বানভাসি মানুষের মাঝে ত্রাণসামগ্রী বিতরণকালে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, সরকার আপনাদের জন্য ত্রাণ পাঠিয়েছে। আপনারা যেন কষ্টে না থাকেন বর্তমান সরকার সেটাই চায়। যতো দুর্ভোগ হোক সরকার আপনাদের পাশে আছে।
জেলা প্রশাসক হিসেবে আমি সবসময় পাশে থাকবো। তিনি বলেন, আপনারা সব ধরনের ত্রাণ সঠিকভাবে পাবেন সেটা আমি নিশ্চিত করবো। তিনি বলেন, মহামারি করোনা ও বন্যা মোকাবিলা করে আমরা আবার ঘুরে দাঁড়াবো এই আশা রাখি। এর আগে সকালে তিনি নবাবগঞ্জের বান্দুরা ইউনিয়নের সাদাপুর খালের ভাঙন কবলিত স্থান এবং উপজেলার জয়কৃঞ্চপুর ইউনিয়নের কাশিয়াখালী বেড়িবাঁধ পরিদর্শন করেন। এ সময় দোহারে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আলমগীর হোসেন, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এএফ এম ফিরোজ আলম, সহকারী কমিশনার (ভূমি) জ্যোতি বিকাশ চন্দ্র, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান সুজাহার বেপারী,মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শামীমা ইসলাম বিথী, দোহার উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আল সাঈদ, উপজেলা জনস্বাস্থ্য ও প্রকৌশল কর্মকর্তা মেহেদী হাসান রিগ্যান, ফুলতলা তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ মো জাহাঙ্গীর আলম, বিলাসপুর ইউপি চেয়ারম্যান আলাউদ্দিন মোল্লা, মাহমুদপুর ইউপি চেয়ারম্যান তোফাজ্জল হোসেন মুন্সি, নারিশা ইউপি চেয়ারম্যান সালাহউদ্দিন দরানী, চরমাহমুদপুর পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ শাহ আলম, দোহার থানার এসআই মো. জুয়েল হোসেন সহ আরো অনেকে। এদিকে নবাবগঞ্জে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এইচএম সালাহউদ্দিন মনজু, উপজেলা সহকারী কমিশনার ( ভূমি) রাজিবুল ইসলাম, বান্দুরা ইউপি চেয়ারম্যান হিল্লোল মিয়া সহ আরো অনেকে।