× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, বৃহস্পতিবার , ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৬ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

এবার ম্যান সিটিকে আদালতের ধমক

খেলা

স্পোর্টস ডেস্ক
৩০ জুলাই ২০২০, বৃহস্পতিবার

ম্যানচেস্টার সিটিকে দেয়া ইউরোপিয়ান ফুটবল সংস্থার (উয়েফা) দুই বছরের নিষেধাজ্ঞা সম্প্রতি তুলে নিয়েছেন আন্তর্জাতিক ক্রীড়া সালিশি আদালত (সিএএস)। তবে একই বিষয়ে এবার ম্যানচেস্টার সিটিকে ধমক দিলেন  আদালত। উয়েফার আর্থিক সংগতি নীতি (এফএফপি) তদন্তের শর্তসমূহকে মোটেই তোয়াক্কা করেনি ইংলিশ ক্লাবটি। ক্রীড়াক্ষেত্রে বিরোধ নিষ্পত্তির এ আদালত সিএএসের ভাষায়, ‘ভয়ংকর অবমাননা’ করা হয়েছে।
আদালত মনে করে, প্রিমিয়ার লীগের ক্লাবটিকে অন্যায়ভাবে কিংবা অযৌক্তিক কারণে শাস্তি দেয়নি ইউরোপিয়ান ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা। তবে আর্থিক সংগতি নীতির শর্ত লংঘনের যে অভিযোগ তোলা হয়েছে সিটির বিপক্ষে, তা প্রমাণ করা যায়নি। ‘মালিকের কাছ থেকে সংগ্রহ করা তহবিল স্পনসরশিপ হিসেবে দেখানোর বিষয়ে সিটির বিরুদ্ধে কোনো অকাট্য প্রমাণ পাওয়া যায়নি’, জানিয়েছেন সিএএস। স্পনসরশিপ রাজস্ব থেকে আয়কৃত আর্থিক হিসেবে গরমিল পেয়ে সিটিকে নিষিদ্ধ করেছিল উয়েফা।
সিএএস এরপর শাস্তি তুলে নিয়ে জরিমানা ৩ কোটি ইউরো থেকে ১ কোটি ইউরোয় নামিয়ে আনে। মঙ্গলবার এ বিচারপ্রক্রিয়ার বিশদ বিবরণী দিয়েছেন সিএএস। উয়েফার তদন্তকে সিটি মোটেই পাত্তা দেয়নি। উয়েফাকে অসহযোগিতা করে সিটি ‘নিয়ম ভাঙা’র জন্যই এ জরিমানা করা হয়, বিবরণীতে জানিয়েছেন সিএএস। কিন্তু সিটির বিপক্ষে আর্থিক সংগতি নীতি ভাঙার অভিযোগ আরও গুরুতর। এ নিয়ে অকাট্য কোনো প্রমাণ মেলেনি।
২০১২ থেকে ২০১৬  উয়েফার আর্থিক সংগতি নীতির লঙ্ঘন করায় ম্যানচেস্টার সিটিকে ইউরোপিয়ান প্রতিযোগিতা থেকে দুই বছর নিষিদ্ধ করেছিল উয়েফা। ফেব্রুয়ারিতে এ শাস্তি দেয়া হয়। কিন্তু সিটির আপিল করার পর তাদের শাস্তি তুলে নেন ক্রীড়া আদালত (সিএএস)। কমানো হয় জরিমানাও। আবুধাবি রাজপরিবারের সদস্য শেখ মনসুর ২০০৮ সালে ম্যানস্টোর সিটি কিনে নেওয়ার পর ক্লাবটি পাল্টে গেছে। স্পনসর থেকে আয়ের অঙ্ক স্ফীত করে দেখানোর অভিযোগ সিটির জন্য পুরনো বিষয়। এতে খেলোয়াড়দের পেছনে খরচ করতে গিয়ে আর্থিক ক্ষতির অঙ্ক কমানো যায়।

জার্মান সংবাদমাধ্যম ‘ডার স্পিগেল’ ২০১৮ সালে সিটির কিছু মেইল ফাঁস করার পর ইংলিশ ক্লাবটির বিপক্ষে তদন্ত শুরু করে উয়েফা।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর