× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১০ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

শায়েস্তাগঞ্জে ব্যস্ততা বেড়েছে কামারদের

বাংলারজমিন

শায়েস্তাগঞ্জ (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি
৩১ জুলাই ২০২০, শুক্রবার

হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলার কর্মকাররা করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাবে দীর্ঘ কর্মবিরতির পর এখন ব্যস্ত সময় পার করছেন। কামারের দোকানগুলোর টুংটাং শব্দই আসন্ন ঈদের বার্তা জানান দিচ্ছে। কোরবানির ঈদে কোরবানিকৃত পশু জবাই ও কাটার জন্য বিভিন্ন প্রকারের ছুরি, চাকু, দা ইত্যাদির প্রয়োজন হয়। তাই কামারের দোকানগুলোতে এখন লোহাকে আগুনের পুড়িয়ে লাল করে হাতুড়ি পিটিয়ে তৈরি করা হচ্ছে দা, বঁটিসহ বিভিন্ন ধরনের ছুরি, চাপাতি। নতুন তৈরির পাশাপাশি চলছে পুরানো দা, বঁটি, ছুরি ও চাপাতিতে শান দেয়ার কাজ। শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলার কামারদের বাড়িতে ও দোকানে সমানতালে চলছে তাদের ব্যস্ততা।
উপজেলার আলীগঞ্জ বাজার এলাকার সুবোধ চন্দ্র কর্মকারের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তিনি বংশানুক্রমেই কামারের কাজ করছেন। এবার করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাবের কারণে প্রায় ৪ মাস কর্মবিরতির পর এখন কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে দিনরাত কাজ করে যাচ্ছেন তারা। ঈদের আগের কয়েকদিন নতুন দা, ছুরি, চাপাতি, বঁটি ইত্যাদি তৈরির পাশাপাশি ও পুরোনোগুলো শান দিচ্ছেন।
তবে তিনি ক্ষোভের সঙ্গে বলেন, ঈদের পর কাজের তেমন চাপ থাকবে না, ফলে সংসার চালানো দায় হয়ে পড়বে। স্থানীয় আরো কয়েকজন কামার জানান, কোরবানি ঈদের কারণে কাজের প্রচুর চাপ রয়েছে। ঈদের পরে তা আর থাকবে না। বর্তমানে করোনাকালে এমনিতেই ব্যবসা-বাণিজ্য প্রায় বন্ধই থাকে। এখন ঈদের সময় ব্যস্ততা বেড়েছে আয়-রোজগারও হচ্ছে। ঈদের পর করোনার মধ্যেই কাজ করতে হবে সংসার পরিচালনা করার জন্য।
 
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর