× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ১৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৮ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

হিথ্রো বিমানবন্দরে বিশৃংখল অবস্থা

বিশ্বজমিন

মানবজমিন ডেস্ক
(৩ বছর আগে) আগস্ট ৩, ২০২০, সোমবার, ১১:১২ পূর্বাহ্ন

হিথ্রো বিমানবন্দরে বিশৃংখল এক অবস্থা। গ্রীষ্মকালীন অবকাশ শেষ করে দেশে ফিরছেন বিপুল সংখ্যক বৃটিশ। কিন্তু তাদেরকে সেবা দেয়ার মতো স্টাফের সঙ্কট বিমানবন্দরে। ফলে ইমিগ্রেশনে দীর্ঘ লাইন। অধৈর্য্য হয়ে যাচ্ছিলেন লোকজন। দশ বা বিশ মিনিট নয়। পুরো এক ঘন্টা লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে তারা অস্থির হয়ে পড়লেন। এক পর্যায়ে স্লোগান দিলেন- আরো স্টাফ আনো।
শনিবার এমন এক বিশৃংখল অবস্থা সৃষ্টি হয়েছিল লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দরে। এ খবর দিয়েছে লন্ডনের অনলাইন ডেইলি মিরর।
এদিন সেখানকার বাতাসের চলাচল নেই বললেই চলে, এমন একটি বর্ডার গেটে বিভিন্ন স্থান থেকে যাওয়া পরিবারগুলোকে লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে হয়। এর কারণ, সেখানে পাসপোর্ট চেকিংয়ে নিয়োজিত ছিলেন মাত্র তিনজন বর্ডার ফোর্স এজেন্ট। এ সময়কার ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, এক পর্যায়ে যাত্রীরা অস্থির হয়ে ওঠেন। লম্বা লাইনে তাদেরকে এমনভাবে দাঁড়িয়ে থাকতে হয়, যেখানে সামাজিক দূরত্ব রক্ষা করা অসম্ভব ছিল। তারা উত্তেজনায় অধিক স্টাফ নিয়োগ দেয়ার জন্য স্লোগান দিতে থাকেন। অনেক ভ্রমণকারী এমন দৃশ্যকে হতাশাজনক বলে উল্লেখ করেছেন। অনেকে ছবি শেয়ার করেছেন। তাতে দেখা যায়, ৫ নম্বর টার্মিনাল পেরিয়ে গেছে অপেক্ষমাণদের লম্বা লাইন। ড্যান ডিকন নামে একজন টুইটারে লিখেছেন, হিথ্রো বিমানবন্দরের টার্মিনালে চরম মস্করা। কোনো শৃংখলা নেই। নেই কোনো সামাজিক দূরত্ব। যাত্রীরা লাইনে দাঁড়ানো। টম গাথ্রোপ নামে একজন লিখেছেন, হিথ্রো বিমানবন্দরে পাসপোর্ট নিয়ন্ত্রণে চরম হতাশাজনক অবস্থা। যদি আপনার সঙ্গে পরিবার থাকে, তাহলে আপনাকে এর মুখোমুখি হতে হবে। এটা হলো গ্রীষ্মকালীন অবকাশ। আপনাকে মাত্র ৪টি ডেস্ক পার হতে সময় লাগবে ২ থেকে তিন ঘন্টা। শুভ কোভিড হলিডে।
সারে’র তিন সন্তানের মা নাতালি ক্রেন (৩২) বলেছেন, আমরা প্রায় ৫০০ থেকে ৬০০ মানুষ লাইনে দাঁড়ানো ছিলাম। সেখানে কোনো সামাজিক দূরত্ব ছিল না। বাতাস পাস হওয়ার জন্য কোনো ভেন্টিলেশন ছিল না। ওই রুমের ভিতর এত মানুষ ছিলেন যে, সেখানে সামাজিক দূরত্ব রক্ষা করা অসম্ভব ব্যাপার হয়ে উঠেছিল। ঘটনাটা ছিল বর্বরোচিত। এ অবস্থাকে পুরোপুরি অগ্রহণযোগ্য হিসেবে মন্তব্য করেছে হিথ্রো বিমানবন্দর। তারা ইঙ্গিত করেছে, পাসপোর্ট নিয়ন্ত্রণ পরিচালনা করে বৃটেনের বর্ডার ফোর্স।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর