পবিত্র ঈদুল আজহায় ঘরে ফেরা মানুষের ঢল চাঁদপুর ল্ঞ্চঘাটে। মানা হচ্ছে না স্বাস্থ্যবিধি ও সামাজিক দূরত্ব। যাত্রীদের ভিড়ে লঞ্চগুলোতে জীবাণুনাশক স্প্রে থাকলেও যাত্রীদের জীবাণুমুক্ত করে লঞ্চে প্রবেশ করাতে পারছে না লঞ্চ কর্তৃপক্ষ। যাত্রীরা কে কার আগে লঞ্চে প্রবেশ করবে তা নিয়ে হুড়োহুড়ি করছে। ঘাটে আগত অধিকাংশ যাত্রীদের মুখে দেখা যায়নি মাক্স। অপরদিকে, লঞ্চগুলোতে আজ ঈদের তৃতীয় দিনের সামাজিক দূরত্ব বজায়ে রাখার চেষ্টা থাকলেও যাত্রী-সাধারনের চাপে কঠোর নিরাপত্তার মধ্যেও তা মানানো যাচ্ছে না। ছিল না অনেক যাত্রী সাধারনের মাঝে সামাজিক দূরত্ব মানার প্রবণতা।
যাত্রী নিরাপত্তা নিশ্চিত জন্য চাঁদপুর লঞ্চ ঘাটে বিআইডাব্লিউটিএ, জেলা পুলিশ, নৌ পুলিশ, কোস্টগার্ড ও বন্দর সমন্বয় কমিটি আনসার এবং স্কাউট এর সদস্যরা নিয়োজিত থাকলেও যাত্রীদের চাপে সামলাতে তারা ছিল অসহায়।
এদিকে, চাঁদপুর থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে গেছে মোট ১৩ টি লঞ্চ। প্রতিটি লঞ্চই ধারনক্ষমতার অতিরিক্ত যাত্রী নিয়ে ও স্বাস্থ্যবিধি নামে ঘাট ত্যাগ করে। যাত্রীদের চাপ সামলাতে নিমসিম খায় আইনশৃঙ্খলাবাহিনী।
ঘাটে আইনশৃঙ্খলাবাহিনী নিয়োজিত থাকলেও তারা নিরূপায়।
চাঁদপুর লঞ্চঘাটে আগত বোগদাদিয়া-৭ লঞ্চটি ধারনক্ষমতার অতিরিক্তি যাত্রী নিয়ে নোঙ্গর করে। লঞ্চের ছাদেও যাত্রীদের ভীল লক্ষ করা যায়।
এছাড়া অতিরিক্ত যাত্রী নিয়ে সকাল থেকে দুপুর একটা পযর্ন্ত ঢাকা থেকে চাঁদপুর এসেছে লঞ্চ এম ভি সোনার তরী-২,এমভি ইমাম হাসান, বোগদাদীয়া ৭ আবে জম জম-১, এমভি মিতালী ৭সহ ১০ টি লঞ্চ।