× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১০ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

২৩শে আগস্টের মধ্যে বেসরকারি হাসপাতাল-ক্লিনিকের তথ্য দিতে হবে

অনলাইন

স্টাফ রিপোর্টার
(৩ বছর আগে) আগস্ট ৮, ২০২০, শনিবার, ৯:২৩ পূর্বাহ্ন

আগামী ২৩শে আগস্টের মধ্যে দেশের সকল বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকের হালনাগাদ তথ্য চেয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এজন্য স্বাস্থ্যের বিভাগীয় পরিচালক ও জেলার সিভিল সার্জনকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। শনিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এ সংক্রান্ত এক বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। বৈঠক শেষে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক ( হাসপাতাল ও ক্লিনিক) ডা. ফরিদ হোসেন মিয়া মানবজমিনকে এ তথ্য জানিয়েছেন।

তিনি জানান, মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে হাসপাতাল ও ক্লিনিকের হালনাগাদ তথ্য দিতে বিভাগীয় পরিচালক ও জেলার সিভিল সার্জনকে নির্দেশ দিয়েছেন। বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলোর সংখ্যা জানতে চাওয়া হয়েছে। অদৌ তাদের লাইসেন্স আছে কিনা এবং থাকলে লাইসেন্সের মেয়াদ আছে কিনা। যেসব বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিকের লাইসেন্সের মেয়াদ নেই, তাদেরকে একটি নির্দিষ্ট সময় দেয়া হবে বলেও জানান তিনি। ওই সময়ের মধ্যে লাইসেন্স নবায়ন না করলে সরকার আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

অধিদপ্তর সূত্র জানানো হয়, প্রতিবছর বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলোর লাইসেন্স নবায়নের জন্য পরিবেশগত ছাড়পত্র, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিস্তারিত বিবরণ, সিটি কর্পোরেশনের ছাড়পত্র, কর সার্টিফিকেট এবং অন্যান্য নথি প্রয়োজন হয়। এই আলোকে এসব হাসপাতালকে নিয়মিত নোটিশ দেয়ার পাশাপাশি পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। কিন্তু এসব কাগজপত্র দিতে পারে না বলে লাইসেন্স নবায়ন করতে আসে না বেসরকারি এসব প্রতিষ্ঠান।

২০১৮ সালের ৪টা সেপ্টেম্বর স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের এক পরিপত্রে বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকের নিবন্ধন ফি এবং নিবন্ধন নবায়ন ফি পাঁচ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে সর্বনিম্ন ৫০ হাজার ও সর্বোচ্চ আড়াই লাখ টাকা নির্ধারণ করা হয়। এরপর পাঁচ হাজার হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার লাইসেন্স করে। বাকিরা লাইসেন্স নবায়ন করতে আসেনি। ১৫ হাজারের উপরে বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিক রয়েছে।

প্রসঙ্গত, করোনা মহামারির উদ্ভূত পরিস্থিতিতে দেশের স্বাস্থ্য বিভাগে নানা অনিয়ম সামনে আসে। বিশেষ করে বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলোতে। অনেকেরই লাইসেন্স নেই, আবার কারও মেয়াদ নেই। কয়েকটি হাসপাতালে অভিযানে প্রমাণও পাওয়া গেছে। তাই লাইসেন্সের মেয়াদ নেই এমন হাসপাতাল ও ক্লিনিককে সতর্ক করে দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর