× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১১ মে ২০২৪, শনিবার , ২৮ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ৩ জিলক্বদ ১৪৪৫ হিঃ

ঝিনাইদহে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মৌখিক পরীক্ষায় অর্থ আদায়ের অভিযোগ

বাংলারজমিন

ঝিনাইদহ প্রতিনিধি
১০ আগস্ট ২০২০, সোমবার

 ঝিনাইদহ সিদ্দিকীয়া কামিল মাদ্রাসায় মৌখিক পরীক্ষায় অর্থ আদায়ের অভিযোগ উঠেছে প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষক ও কর্মচারীদের বিরুদ্ধে। কামিল ১ম ও ২য় বর্ষের শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে নেয়া হয়েছে ছাত্র প্রতি ৪’শ টাকা। অথচ বিষয়টি অস্বীকার করলেন প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ রুহুল কুদ্দস।
শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, সোমবার সকাল থেকে কামিল ১ম ও ২য় বর্ষের মৌখিক পরীক্ষা শুরু হয়। পরীক্ষা শুরু থেকেই মাদ্রাসার একটি কক্ষে অফিসের কর্মচারী জাফর ও শিক্ষক মোমিন প্রত্যেকের কাছ থেকে ৪’শ টাকা নিয়ে টোকেন দিচ্ছেন। যা পরীক্ষার গেটে থাকা নিরাপত্তা প্রহরীকে দেখিয়ে ভেতরে প্রবেশ করতে হচ্ছে। টাকা না দিলে তাদের টোকেন দেয়া হচ্ছে না বলে অভিযোগ করেন শিক্ষার্থীরা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক শিক্ষার্থী তার সাদা টোকেন দেখিয়ে বলেন, আমি বাড়ি থেকে ২’শ টাকা নিয়ে এসেছিলাম পরীক্ষা দিতে। এখানে এসে শুনি পরীক্ষা দিতে হলে ৪’শ টাকা দিতে হবে।
আমি টাকা দেইনি বলে আমাকে সাদা টোকেন দেয়া হয়েছে। ২য় বর্ষের এক শিক্ষার্থী বলেন, প্রত্যেক শিক্ষার্থীর কাছ থেকে ৪’শ টাকা নেয়া হচ্ছে। টাকা নেয়ার ব্যাপারে আমরা জিজ্ঞাসা করলে তারা বলেন এটা নাস্তা খরচ। অপর এক ছাত্র অভিযোগ করেন, কামিল ১ম ও ২য় বর্ষে শিক্ষার্থী রয়েছে ২’শ ২৩ জন। তাদের প্রত্যেকের কাছ থেকে নাস্তা বাবদ যদি ৪’শ টাকা নেয়া হয় তাহলে আমাদের কাছ থেকে প্রায় ৯০ হাজার টাকা নেয়া হচ্ছে।
সংবাদকর্মীদের উপস্থিতি টের পেয়ে টাকা ও পরীক্ষা নেয়া বন্ধ করে দেয় মাদ্রাসার শিক্ষকরা। পরীক্ষা কক্ষের বাইরে সকলের সামনে শিক্ষার্থীরা এ অভিযোগ করলেও টাকা নেয়ার বিষয়টি অস্বীকার করলেন প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ রুহুল কুদ্দস। তিনি বলেন সরকারী ফি ছাড়া আমারা কোন অতিরিক্ত টাকা নিচ্ছি না।

 
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর