× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২০ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১১ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

বয়সের ফারাক ৫৩ বছর / বেরলুসকোনির নতুন প্রেমিকা ফ্যাসসিনা

বিশ্বজমিন

মানবজমিন ডেস্ক
(৩ বছর আগে) আগস্ট ১৩, ২০২০, বৃহস্পতিবার, ৩:২০ পূর্বাহ্ন

আবারো প্রেমিকা বা গার্লফ্রেন্ড পাল্টেছেন ইতালির সাবেক প্রধানমন্ত্রী সিলভিও বেরলুসকোনি (৮৩)। এর আগে তার প্রেমিকা ছিলেন ৩৫ বছর বয়সী ফ্রান্সেসকা প্যাসক্যাল। কিন্তু তার সঙ্গে বিচ্ছেদের পর নতুন প্রেমিকার হাত ধরেছেন। এবারের প্রেমিকার বয়স প্যাসক্যালের চেয়েও ৫ বছর কম। বর্তমান প্রেমিকার নাম মার্থা ফ্যাসসিনা। বয়স মাত্র ৩০ বছর। তিনি পেশায় একজন পার্লামেন্ট সদস্য বা এমপি। বেরলুসকোনির চেয়ে তিনি কমপক্ষে ৫৩ বছরের ছোট।
এ খবর দিয়েছে অনলাইন ডেইলি মেইল। এতে বলা হয়, ওদিকে তার সাবেক প্রেমিকা প্যাসক্যালকে দেখা গেছে টপলেস হয়ে সূর্যস্নান করছেন। চুমু খাচ্ছেন তার নতুন প্রেমিক পাওলা তুরসি (৫৫)। তিনি একজন পপ তারকা।
এরই মধ্যে নতুন প্রেমিকা এমপি ফ্যাসসিনার সঙ্গে হাতবন্দি অবস্থায় ক্যামেরায় ধরা দিয়েছেন সিলভিও বেরলুসকোনি। হয়তো তিনি দেখাতে চেয়েছেন আরো কম বয়সী প্রেমিকাকে বগলদাবা করতে পেরেছি। এ সপ্তাহের শুরুর দিকে টেলিফটো লেন্সে সারদিনিয়ান ভিলায় হাতে হাত রেখে তাদেরকে এক সঙ্গে হাঁটতে দেখা গেছে। তারপর থেকেই ইতালির বিভিন্ন মিডিয়া এবং বিশ্বের বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত হচ্ছে। সংবাদ শিরোনাম হচ্ছে। বলা হচ্ছে, বেরলুসকোনি চাইছিলেন এই ছবিগুলো প্রকাশিত হোক। এতে তার সাবেক প্রেমিকার সঙ্গে বোঝাপড়াটা সহজ হবে।
উল্লেখ্য, দু’বার বিবাহিত বেরলুসকোনি। ১০ বছর ধরে ৩৫ বছর বয়সী ফ্যান্সেসকা প্যাসক্যালের সঙ্গে তার প্রেম বিনিময়, রিলেশনশিপ চলছিল। কিন্তু ২ কোটি ইউরোর বিবিনময়ে তাদের সেই সম্পর্ক ভেঙে গেছে। এরই মধ্যে হঠাৎ করে পত্রিকাগুলোর প্রথম পৃষ্ঠ দখল করে নেন মিসেস প্যাসক্যাল। তাকে একটি প্রমোদতরীতে পাওলা তুরসিকে চুম্বনরত অবস্থায় দেখা যায়। এর মধ্য দিয়ে তিনি যখন নতুন রোমান্স নিয়ে লাইমলাইটে চলে এসেছেন, তখন মানুষের দৃষ্টি কাড়ার জন্য বেরলুসকোনি নতুন প্রেমিকার হাত ধরে ক্যামেরাবন্দি হন। ওগি নামের একটি ম্যাগাজিনের উপ সম্পাদক লিভিও কলম্বো বলেছেন, বেরলুসকোনি খুব ভালভাবেই জানতেন তিনি এভাবে বেরিয়ে এলেই পাপারাজি হিসেবে পরিচিত ফটো শিকারিদের খপ্পরে পড়বেন। তাই বলা যায় তিনি নিজেই চেয়েছেন তাকে এভাবে ক্যামেরাবন্দি করা হোক।
বেরলুসকোনির মেয়ের প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করে আরনোলডো মোন্দাদোরি এডিটর নামে একটি কোম্পানি। তাদের একটি সাপ্তাহিক গসিপ ম্যাগাজিন ‘চি’তে প্রথম এই ছবিগুলো প্রকাশ পায়। ব্রডশিট পত্রিকা ‘ইল মেসাগারো’ অনুযায়ী, বিস্ময় সৃষ্টি করতে এসব ছবি তুলতে দিয়েছেন বেরলুসকোনি। তিনি দেখাতে চেয়েছেন তারও একটি নতুন জীবন আছে।
সিলভিও বেরলুসকোনি ১৯৯০ এর দশকে যে রাজনৈতিক দল গঠন করেন তার একজন সামনের সারির নেত্রী এই ফ্যাসসিনা। তিনি এক সময় এসি মিলান ফুটবল ক্লাবের জন্য কাজ করতেন। তখন থেকেই তিনি বেরলুসকোনিকে চেনেন। এক পর্যায়ে তিনি বেলুসকোনিকে একের পর এক চিঠি লিখতে থাকেন। এর ১২ বছর পরে বেরলুসকোনি তাকে বেছে নিয়েছেন। ফ্যাসসিনার ইন্সটাগ্রাম পেজে পার্লামেন্টে চমৎকার পোশাকে সজ্জিত ফ্যাসসিনাকে দেখানো হয়েছে। একটি ছবিতে তাকে একটি সামরিক হেলিকপ্টারে দুই পিস স্কার্ট পরা অবস্থায় দেখা যায়। এ ছাড়া আছে কিছু রগরগে ছবিও।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর