× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২০ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১১ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

এ মাসের শেষে অনেক করোনা হাসপাতাল বন্ধ হতে পারে

প্রথম পাতা

স্টাফ রিপোর্টার
১৪ আগস্ট ২০২০, শুক্রবার

 করোনাভাইরাসের প্রকোপ কমে যাওয়ায় এই মাসের শেষ দিকে অনেক কোভিড-১৯ হাসপাতাল বন্ধ করে নন-কোভিড হিসেবে ঘোষণা করা হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার  কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক। বর্তমানে কোভিড হাসপাতালের ৭০ শতাংশ সিট খালি। এজন্য এই মাসের শেষে অবস্থা যদি আরো ভালো হয় তাহলে বেশ কয়েকটি হসপাতাল নন-কোভিড করে দেয়া হবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
গতকাল সচিবালয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ৮টি বিভাগীয় পর্যায়ে ক্যানসার হাসপাতাল স্থাপন শীর্ষক প্রকল্পের কার্যক্রমের অগ্রগতি পর্যালোচনার জন্য অনুষ্ঠিত সভা শেষে স্বাস্থ্যমন্ত্রী এ কথা বলেন। স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, আমরা কিছুটা পিছিয়ে গেছি করোনার কারণে। গত ৬-৭ মাস আমরা কাজ করতে পারিনি। এখন আমরা নন-কমিউনিকেবল ডিজিস যেগুলো আছে সেগুলোর ওপর জোর দিয়েছি। কাজকর্ম শুরু করে দিয়েছি। তিনি বলেন, করোনার প্রকোপ কমে আসছে।
করোনার বাইরে যে নন- কোভিড রোগী আছে, করোনার কারণে তারা সেভাবে চিকিৎসা পায়নি। আমরা আগামীতে অনেকগুলো হাসপাতাল নন-কোভিড করে দিচ্ছি, এ মাসের শেষে। এখানে সবাই চিকিৎসা নিতে পারবে। অনেকের চিকিৎসা প্রয়োজন। কিন্তু ভয়ের কারণে, কোভিডের কারণে চিকিৎসা নিতে পারছে না। বাসায় বসে ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করে চিকিৎসা নিচ্ছেন। রোগী হাসপাতালে আসছেন না। তিনি বলেন, বর্তমানে কোভিড হাসপাতালের ৭০ শতাংশ সিট খালি। এজন্য এ মাসের শেষে অবস্থা যদি আরো ভালো হয় তাহলে আমরা বেশ কয়েকটি হাসপাতাল নন-কোভিড করে দেবো। সেখানে আমরা-আপনারা সবাই চিকিৎসা নিতে পারবো। কোনো দ্বিধাদ্বন্দ্ব থাকবে না। যেসব কোভিড হাসপাতাল নন-কোভিড ঘোষণা করা হবে সেখানে কোভিড চিকিৎসা হবে না, কোভিডের জন্য আলাদা হাসপাতাল রয়েছে, সেখানে চিকিৎসা হবে। কত সংখ্যক হাসপাতাল নন-কোভিড করা হবে তা এখনো চূড়ান্ত হয়নি বলে জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
স্বাস্থ্যমস্ত্রী বলেন, ২০২২ সালের মধ্যেই দেশের ৮ বিভাগে ৮টি ১৫ তলা বিশিষ্ট ক্যানসার হাসপাতাল নির্মাণ করা হবে। এই হাসপাতালে ক্যানসার রোগের পাশাপাশি কিডনি ও হার্টের চিকিৎসারও পর্যাপ্ত ব্যবস্থা থাকবে। ক্যানসার, কিডনি ও হার্টের চিকিৎসার জন্য প্রতিটি বিভাগে অন্তত ৩০০টি করে শয্যা সংখ্যা রাখা হবে। হাসপাতালের শয্যাগুলোতে আধুনিকায়ন করার পাশাপাশি ওয়েটিং রুম, চিকিৎসকদের বিশ্রামাগার, অ্যাটেন্ডেন্টসদের জন্য আধুনিক ও উন্নত ব্যবস্থা রাখা হবে। হাসপাতালগুলো নির্মাণের পর দেশের মানুষকে চিকিৎসার জন্য আর বিদেশমুখী হতে হবে না।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর