বিশ্বজমিন
উইঘুরে মানবাধিকার লঙ্ঘন
সিনজিয়াংয়ের কিছু পণ্য রপ্তানিতে যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা
মানবজমিন ডেস্ক
২০২০-০৯-১৫
মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ উইঘুরদের মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে চীনের সিনজিয়াং অঞ্চল থেকে বেশ কিছু পণ্য রপ্তানি বন্ধ করে দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। তাদের অভিযোগ ওই অঞ্চলের মুসলিমদেরকে বন্দিশিবিরে আটকে রেখে চীন তার নাম দিয়েছে ‘ভোকেশনাল’ সেন্টার। সেখান থেকে জোরপূর্বক শ্রম ব্যবহার করে যেসব পণ্য তৈরি করা হচ্ছে তা রপ্তানি বন্ধ করে দেবে যুক্তরাষ্ট্র। এর মধ্যে রয়েছে তৈরি পোশাক, তুলা, কম্পিউটারের যন্ত্রাংশ, চুলের বিভিন্ন রকম প্রসাধনী। সিনজিয়াংয়ের ৫টি এলাকায় এবং আনহুই প্রদেশে এসব পণ্য তৈরি করা হয়। এ খবর দিয়েছে অনলাইন বিবিসি।
যুক্তরাষ্ট্রের হোমল্যান্ড সিকিউরিটির সহকারী সেক্রেটারি কেনেথ কুচিনেলি সাংবাদিকদের বলেছেন, সেখানে ব্যতিক্রমীভাবে মানবাধিকার লঙ্ঘন করা হয়। এর তো ব্যতিক্রমী জবাব দাবি করে। সেখানে যা করানো হয় তাহলো আধুনিক দাসত্ব।
সিনজিয়াং অঞ্চলের পরিস্থিতিতে এর আগেও চীনের ওপর চাপ প্রয়োগ করেছে ট্রাম্প প্রশাসন। তার সঙ্গে যুক্ত হলো নতুন এই উদ্যোগ। উল্লেখ্য, নিরাপত্তা ঝুঁকির কথা বলে কয়েক বছরে সিনজিয়াং থেকে কমপক্ষে ১০ লাখ মানুষকে আটক করেছে বেইজিং। চীনের দাবি, জনগণকে সন্ত্রাসী ও বিচ্ছিন্নতাবাদ থেকে রক্ষা করে তাদেরকে প্রয়োজনীয় শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ দেয়া হচ্ছে ওইসব সেন্টারে।
কিন্তু হাজার হাজার শিশুকে তাদের পিতামাতার কাছ থেকে আলাদা করে রাখা হয়েছে সেখানে। সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, নারীদেরকে জোর করে জন্মবিরতিকরণ ব্যবস্থা নিতে বাধ্য করা হচ্ছে। এর মধ্যে চীনের উদ্দেশে সোমবার সুস্পষ্ট বার্তা পাঠানো হলো আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে। তাতে বোঝানো হলো- যুক্তরাষ্ট্রের সাপ্লাই চেইনে অবৈধ, অমানবিকতা এবং জোরপূর্বক শ্রমের ব্যবহার সহ্য করা হবে না। এমনটা মনে করেন যুক্তরাষ্ট্রের কাস্টমারস এন্ড বর্ডার প্রটেকশন এজেন্সির ভারপ্রাপ্ত কমিশনার মার্ক এ মর্গান। তিনি বলেন, জোরপূর্বক শ্রমে নিয়োগ হলো নৃশংসভাবে মানবাধিকার লঙ্ঘন। যুক্তরাষ্ট্র যে মূল্যবোধ পোষণ করে এটা তার পুরোপুরি বিরোধী। যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানগুলো মানবাধিকার ও আইনের শাসনকে সম্মান করে। তাতে যারা ক্ষতি করবে, শ্রম অধিকার শোষণ করবে সেসব বিদেশি কোম্পানিকে তা হতে দিতে পারে না যুক্তরাষ্ট্র এবং এমন অবস্থায় অলস বসে থাকতে পারে না ট্রাম্প প্রশাসন। সোমবার এই নিষেধাজ্ঞা ঘোষণা করা হয়েছে চারটি কেম্পানি ও একটি প্রস্তুতকারককে লক্ষ্য করে।
যুক্তরাষ্ট্রের হোমল্যান্ড সিকিউরিটির সহকারী সেক্রেটারি কেনেথ কুচিনেলি সাংবাদিকদের বলেছেন, সেখানে ব্যতিক্রমীভাবে মানবাধিকার লঙ্ঘন করা হয়। এর তো ব্যতিক্রমী জবাব দাবি করে। সেখানে যা করানো হয় তাহলো আধুনিক দাসত্ব।
সিনজিয়াং অঞ্চলের পরিস্থিতিতে এর আগেও চীনের ওপর চাপ প্রয়োগ করেছে ট্রাম্প প্রশাসন। তার সঙ্গে যুক্ত হলো নতুন এই উদ্যোগ। উল্লেখ্য, নিরাপত্তা ঝুঁকির কথা বলে কয়েক বছরে সিনজিয়াং থেকে কমপক্ষে ১০ লাখ মানুষকে আটক করেছে বেইজিং। চীনের দাবি, জনগণকে সন্ত্রাসী ও বিচ্ছিন্নতাবাদ থেকে রক্ষা করে তাদেরকে প্রয়োজনীয় শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ দেয়া হচ্ছে ওইসব সেন্টারে।
কিন্তু হাজার হাজার শিশুকে তাদের পিতামাতার কাছ থেকে আলাদা করে রাখা হয়েছে সেখানে। সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, নারীদেরকে জোর করে জন্মবিরতিকরণ ব্যবস্থা নিতে বাধ্য করা হচ্ছে। এর মধ্যে চীনের উদ্দেশে সোমবার সুস্পষ্ট বার্তা পাঠানো হলো আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে। তাতে বোঝানো হলো- যুক্তরাষ্ট্রের সাপ্লাই চেইনে অবৈধ, অমানবিকতা এবং জোরপূর্বক শ্রমের ব্যবহার সহ্য করা হবে না। এমনটা মনে করেন যুক্তরাষ্ট্রের কাস্টমারস এন্ড বর্ডার প্রটেকশন এজেন্সির ভারপ্রাপ্ত কমিশনার মার্ক এ মর্গান। তিনি বলেন, জোরপূর্বক শ্রমে নিয়োগ হলো নৃশংসভাবে মানবাধিকার লঙ্ঘন। যুক্তরাষ্ট্র যে মূল্যবোধ পোষণ করে এটা তার পুরোপুরি বিরোধী। যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানগুলো মানবাধিকার ও আইনের শাসনকে সম্মান করে। তাতে যারা ক্ষতি করবে, শ্রম অধিকার শোষণ করবে সেসব বিদেশি কোম্পানিকে তা হতে দিতে পারে না যুক্তরাষ্ট্র এবং এমন অবস্থায় অলস বসে থাকতে পারে না ট্রাম্প প্রশাসন। সোমবার এই নিষেধাজ্ঞা ঘোষণা করা হয়েছে চারটি কেম্পানি ও একটি প্রস্তুতকারককে লক্ষ্য করে।