× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১০ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

গুণে-মানে রাজশাহীতে প্রথম চারঘাট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স

বাংলারজমিন

চারঘাট (রাজশাহী) প্রতিনিধি
২৩ সেপ্টেম্বর ২০২০, বুধবার

রাজশাহী জেলায় প্রথম এবং বাংলাদেশের ৪৯২টি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মধ্যে গুণে-মানে ২৬ তম স্থানে রয়েছে চারঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। তালিকার শীর্ষে, অর্থাৎ প্রথম সাতক্ষীরা জেলার শ্যামনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। সরকারের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের আধুনিক অনলাইন মনিটরিং রিপোর্টিং সিস্টেমে আগস্ট মাসের অগ্রগতি প্রতিবেদনের র‌্যাংকিং তালিকায় এ ফলাফল প্রদর্শিত হচ্ছে। মঙ্গলবার চারঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আশিকুর রহমান এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, ওই অনলাইন মনিটরিং সিস্টেমের ১৫টি নির্দেশক বা পরিমাপকের (ইন্ডিকেটর) নির্দিষ্ট নম্বর পদ্ধতির মাধ্যমে হাসপাতালের কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। হাসপাতালের সেবা প্রদান, স্বাস্থ্য কর্মক্ষমতা, লজিস্টিক, নেতৃত্বায়ন, প্রবেশাধিকার, গুণগত মান, কাভারেজ, নিরাপত্তাব্যবস্থা বিষয়ে গুরুত্ব দিয়ে ওই পর্যবেক্ষণ করা হয়। আধুনিক সফটওয়্যার সিস্টেমের তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণের মাধ্যমে প্রতি মাসের অগ্রগতি প্রতিবেদন উপস্থাপিত হয়। প্রতিবেদনের তথ্যানুযায়ী, নম্বর তালিকায় প্রথম খুলনা বিভাগের সাতক্ষীরা জেলার শ্যামনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স পেয়েছে ৭২.১৩ নম্বর।
এর মধ্যে ৫৪.৪০ নম্বর ফ্যাসিলিটি এবং ১৭.৭৩ নম্বর পেয়েছে বাইরের নিরীক্ষণে (আউটসাইট মনিটরিং)। রাজশাহী জেলার প্রথম ও সারাদেশের মধ্যে ২৬তম চারঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স পেয়েছে ৬৮.৬৮ নম্বর। তন্মধ্যে ৫০.৯৫ নম্বর পেয়েছে ফ্যাসিলিটিতে এবং ১৭.৭৩ নম্বর পায় বাইরের নিরীক্ষণে।
ডা. আশিকুর রহমান আরো জানান, চারঘাট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সকে প্রথম পাঁচ নম্বরের মধ্যে নেওয়ার লক্ষ্যে তিনি কাজ করছেন। চিকিৎসক এবং উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা হিসাবে এটা তার দায়বদ্ধতা। ২০১৯ সালের ৭ নভেম্বর তিনি উপজেলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যোগদান করেন। হাসপাতালের অতীত দুর্বলতা কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করছেন। এ ক্ষেত্রে হাসপাতালের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ এলাকার সব স্তরের নাগরিকরা আন্তরিক সহযোগিতা করছেন বলেও জানান তিনি ।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর