× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২০ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১১ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

রাজশাহীতে দুর্নীতি মামলায় সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ জেলে

বাংলারজমিন

স্টাফ রিপোর্টার, রাজশাহী থেকে
২০ অক্টোবর ২০২০, মঙ্গলবার

দুর্নীতির মামলায় রাজশাহীর গোদাগাড়ী সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ আব্দুর রহমানকে জেল হাজতে পাঠিয়েছে আদালত। গতকাল দুপুরে তিনি রাজশাহী জেলা ও দায়রা জজ আদালতে হাজির হয়ে জামিন আবেদন করে। বিচারক মীর শফিকুল ইসলাম জামিন আবেদন নাকচ করে তাকে জেল হাজতে প্রেরণের নির্দেশ দেন। এরপর তাকে আদালত থেকে কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়।
দুর্নীতি দমন কমিশনের সমন্বিত রাজশাহী জেলা কার্যালয়ের আইনজীবী বজলে তৌহিদ আল হাসান বলেন, গতকাল মামলার শুনানির দিন ধার্য ছিল। নির্ধারিত দিনে তিনি আদালতে হাজির হয়ে আইনজীবীর মাধ্যমে জামিন প্রার্থনা করেন। তবে আদালত জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠান।
২০১৮ সালে গোদাগাড়ী সরকারি কলেজের উপাধ্যক্ষ উমরুল হক অধ্যক্ষ আব্দুর রহমানের বিরুদ্ধে রাজশাহী জেলা ও দায়রা জজ আদালতে দুর্নীতির মামলা দায়ের করেন। মামলা নং ৭/২০১৮। আদালতের নির্দেশে মামলাটি তদন্ত করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
দুদকের রাজশাহী জেলা সমন্বিত কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আলমগীর হোসেন মামলাটি তদন্ত করে গত ২২শে মার্চ আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
অভিযোগপত্রে অধ্যক্ষ আব্দুর রহমানের বিরুদ্ধে কলেজের ৭২ লাখ ৪২ হাজার ৭৩০ টাকা অত্মসাতের অভিযোগ আনা হয়।
দুদকের অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়, অধ্যক্ষ আব্দুর রহমানের শ্যালক সেলিম হাসান অন্য সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কর্মরত থাকলেও গোদাগাড়ী কলেজে তার পূর্বের যোগদান বহাল রাখেন এবং সরকারি কলেজের শিক্ষক করার জন্য কাগজপত্র সংশ্লিষ্ট দপ্তরে প্রেরণ করেন।
এ ছাড়াও অধ্যক্ষ আব্দুর রহমান মনোবিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক তারেক আজিজকে নিয়োগ দেয়ার জন্য চেকের মাধ্যমে ৯ লাখ টাকা এবং বাংলা বিভাগের প্রভাষক মনিরুল ইসলামের নিকট হতে ৮ লাখ টাকা ঘুষ গ্রহণ করেন বলেও দুদকের তদন্তে প্রমাণ মেলে। মনিরুল ইসলাম তার কাছে ঘুষ নেয়ার বিষয়টি ফৌজদারি কার্যবিধি ১৬১ ধারায় দুদকে জবানবন্দি দেয়।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর