× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, বুধবার , ১১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৫ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

মির্জাগঞ্জে ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজ, ভোগান্তিতে হাজারো মানুষ

বাংলারজমিন

মির্জাগঞ্জ (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
২০ অক্টোবর ২০২০, মঙ্গলবার

পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে মজিদবাড়িয়া ইউনিয়নে সুলতানাবাদ এলাকায় পাঁচকরি খালের উপর ব্রিজটি যেন মরণ ফাঁদে পরিণত হয়েছে। ঝুঁকিপূর্ণ এই ব্রিজ দিয়ে প্রতিদিন ওই এলাকার হাজারো মানুষ চলাচল করে। ব্রিজটির দক্ষিণ পাশে মজিদবাড়িয়া কলেজ থাকায় এ ভাঙা ব্রিজ পার হয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যাওয়া আসা করে শিক্ষার্থীরা। যেকোনো সময় ব্রিজটি ধসে পড়তে পারে বলে আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা। ব্রিজের দুই পাশের রেলিংগুলো নড়বড়ে এবং মাঝখানে রয়েছে গর্ত।
সরজমিনে দেখা যায়, প্রায় ৩৫ বছর আগে নির্মাণ করা হয়েছে ব্রিজটি। এই ব্রিজের ওপর দিয়ে মজিদবাড়িয়া ইউনিয়নের মজিদবাড়িয়া গ্রাম, তারাবুনিয়া, সুলতানাবাদ করমজা বুনিয়া, গ্রামগুলোর প্রায় হাজার মানুষ যাতায়াত করেন। অনেক পুরনো ব্রিজ হওয়ায় অনেকদিন থেকেই ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে আছে।
এর মধ্যে নতুন করে ব্রিজের মাঝখানে বড় আকারের একটি গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। এতে ব্রিজটি আরো ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে।
মজিদবাড়িয়া কলেজের অধ্যক্ষ বলেন, ব্রিজটি দীর্ঘদিন ধরে ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে আছে। মাঝখানে বড় আকারের গর্ত হয়েছে এতে ঝুঁকি নিয়ে প্রতিদিন এলাকার মানুষজন, শিক্ষার্থীসহ যানবাহন চলাচল করছে।  ব্রিজটি সংস্কার বা নতুন নির্মাণ না করলে বড় ধরনের দুর্ঘটনার সম্ভাবনা রয়েছে। মাহিন্দ্রাচালক তারেকুল ইসলাম বলেন, ব্রিজটি অতি ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ার কারণে গাড়ি উঠলেই বুকটা থরথর করে কেঁপে ওঠে। এতে যাত্রীদের মধ্যে ভীতির সৃষ্টি হয়।
মজিদবাড়িয়া ইউপি চেয়ারম্যান গোলাম সরোয়ার কিসলু মিয়া বলেন, আমি ব্রিজটি পরিদর্শন করে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। তারা দ্রুত সময়ের মধ্যে সংস্কারের আশ্বাস দিয়েছেন।
উপজেলা প্রকৌশলী শেখ আজিম উর রশিদ বলেন, ব্রিজটি নতুন করে নির্মাণের জন্য দরপত্র আহ্বান করা হয়েছে। ঠিকাদার নিয়োগের পরে নির্মাণ কাজ শুরু করা হবে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর