× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২০ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১১ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

ফটিকছড়িতে মাদ্রাসা ছাত্রদের দু’গ্রুপে সংঘর্ষ

বাংলারজমিন

ফটিকছড়ি (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
২৫ অক্টোবর ২০২০, রবিবার

হাটহাজারী মাদ্রাসার পর দ্বিতীয় প্রাচীনতম দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিত ফটিকছড়ির ‘নাজিরহাট বড় মাদ্রাসা’র মুহতামিমের পদ নিয়ে মাওলানা ছলিম উল্লাহ এবং মুফতি হাবিবুর রহমান কাসেমী সমর্থিত ছাত্রদের মধ্যে সংঘর্ষ ও ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এতে বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে। আহতদের পরিচয় জানা সম্ভব হয়নি। খবর পেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সায়েদুল  আরেফিন, পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন। শনিবার (২৪ অক্টোবর) দুপুরে মাদ্রাসার মুহতামিম মাওলানা সলিমুল্লার ডাকা সংবাদ সম্মেলনকে কেন্দ্র করে এ ঘটনা ঘটে। জানা যায়, মাদ্রাসার মুহতামিম মাওলানা ইদ্রিসের মৃত্যুর পর জানাজার পূর্বে ঘোষণা দিয়ে মাওলানা হাবিবুল্লাহ কাসেমীকে ভারপ্রাপ্ত মুহতামিমের দায়িত্ব দেয়া হয়। মাদ্রাসার শিক্ষক মাওলানা সলিমুল্লাহ নিজেকে মুহতামিম দাবি করে বিভিন্ন কর্মকাণ্ড চালিয়ে যান। পরবর্তীতে ভারপ্রাপ্ত মুহতামিমকে কর্মকাণ্ড চালাতে বাঁধা প্রদান করে।
পরবর্তীতে আদালতে মামলা দায়ের করেন মাওলানা কাসেমী। ইতিমধ্যে মাদ্রাসার সংকট নিরসনে স্থানীয় সাংসদ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারী শূরা সদস্যদের সাথে পরামর্শ করে আগামী ২৮শে অক্টোবর মাদ্রাসার শূরার বৈঠক আহবান করে। শনিবার হঠাৎ করে সংবাদ সম্মেলন করেন মাওলানা সলিমুল্লাহ, তখন মাদ্রাসার ছাত্ররা বিক্ষোভ শুরু করলে দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাঁধে। এতে বেশ কয়েকজন আহত হয়। ঘটনাস্থলে ব্যাপক পুলিশ ও ডিবি পুলিশ  মোতায়েন রয়েছে। ফটিকছড়ি থানার অফিসার ইনচার্জ বাবুল আক্তার জানান, আমরা মাদ্রাসার মূল ফটকে অবস্থান করছি। ছাত্র-শিক্ষকদের মাদ্রাসা ভিতরে অবস্থান করার নির্দেশ দিয়েছি। বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর