× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ১৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৮ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

বশেমুরবিপ্রবিতে অপেক্ষমাণ শিক্ষার্থীদের আমরণ অনশন

বাংলারজমিন

বশেমুরবিপ্রবি প্রতিনিধি
২৭ অক্টোবর ২০২০, মঙ্গলবার

গোপালগঞ্জে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বশেমুরবিপ্রবি) ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের অপেক্ষমাণ তালিকায় থাকা ভর্তি ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা ফাঁকা আসনে ভর্তির দাবিতে অনশন করছে। মঙ্গলবার সকাল ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকে আমরণ অনশনে বসে ভর্তি ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা। অনিশ্চয়তায় ভুগছেন এমন কিছু সংখ্যক শিক্ষার্থী দাবি করেন গত ১৪ই সেপ্টেম্বর তারা  বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য বরাবর চিঠি প্রদান করেন। তাদের দাবি সাবেক ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য এবং প্রশাসন আসন সংখ্যা অপূর্ণ রেখে অপেক্ষমাণ শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ অনিশ্চয়তায় ফেলে দিয়েছেন। বিভিন্ন শিক্ষক এবং প্রশাসনের ব্যক্তিবর্গ এ ব্যাপারে পদক্ষেপ নিবেন বলে আশ্বাস দিলেও বিগত ৯ মাসে পদক্ষেপ নেয়নি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। অনশনরত শিক্ষার্থীদের মধ্যে বি ইউনিটে ১১৩১ তম আকিবুল হাসান বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত পরীক্ষা এবং ফলাফল ঘোষণার নির্ধারিত সময়সূচি পরিবর্তন সহ পরীক্ষার সেন্টার পরিবর্তনে অসংখ্য শিক্ষার্থীকে ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছিল এবং পরীক্ষার ফলাফল ঘোষণায় বিলম্ব করে পূর্ববর্তী প্রশাসন। এছাড়াও প্রশ্ন ফাঁস ঠেকাতে ব্যর্থ হয়েছে প্রশাসন। অপেক্ষমান শিক্ষার্থী ই ইউনিটের ১৩৪৫ তম আল মামুন বলেন, আমরা ২০১৯-২০ সেশনের ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে ও কেন আমাদের ভর্তি নিবে না।
কেন আমাদের জীবন শঙ্কায় ফেলে দিলো? আমাদের ভবিষ্যৎ নিয়ে কেন খেলা করলো। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনের কাছে আমাদের দাবি, অপেক্ষমান তালিকায় ভর্তি করে ফাঁকা আসন পূর্ণ করা হোক। এ বিষয়ে বশেমুরবিপ্রবি'র উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ কিউ এম মাহবুব বলেন, রিজেন্ট বোর্ড ও ইউজিসির সিদ্ধান্ত ছাড়া কিছু করতে পারবো না।  আগামী মাসে রিজেন্ট বোর্ডের সভা হলে সেখানে বিষয়টি উত্থাপিত হবে। বোর্ডের সবাই অনুমতি না দিলে আমি এগোতে পারবো না।তাছাড়া বিশ্ববিদ্যালয় এখন বন্ধ। বছরের শেষদিকে এসে কোনো ভর্তি হয় না। কোনো বিশ্ববিদ্যালয় নেই যেখানে শতভাগ আসনে শিক্ষার্থী ভর্তি হয়। তাছাড়া আমি আন্দোলনকারীদের বলেছি তোমরা আগামী সেশনে পরীক্ষা দাও, পাশ করলে আমি দেখবো। উল্লেখ্য, বশেমুরবিপ্রবিতে ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় ৮ টি অনুষদ ও একটি ইনস্টিটিউটে সর্বোমোট  ৪৪৪ টি আসন ফাঁকা রয়েছে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর