× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, বুধবার , ১১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৫ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

মাস্ক বাসায় থুইয়া আইছি (ভিডিও)

অনলাইন

স্টাফ রিপোর্টার
(৩ বছর আগে) অক্টোবর ২৯, ২০২০, বৃহস্পতিবার, ৭:৪৭ পূর্বাহ্ন

মহামারি করোনায় স্থবির হয়ে পড়েছিলো গোটা বিশ্ব। দেশে সংক্রমণ শুরু হলে ঘোষিত লকডাউনের ফলে থেমে গিয়েছিলো সব ধরনের কর্মতৎপরতা। তবে সবকিছুকে ছাপিয়ে সবাই এখন ঘর থেকে বেড়িয়ে পড়েছেন জীবিকার তাগিদে। সবই চলছে এখন স্বাভাবিক গতিতে। এ অবস্থায় আসন্ন শীতে দেশে করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধির আশঙ্কা বিশেষজ্ঞদের। মহামারিটির দ্বিতীয় ঢেউ রোধে তাই আগে থেকেই বাড়তি সচেতনতা ও স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলার পরামর্শও দেয়া হয়েছে। তবে এখন আর আগের মতো সচেতনতা দেখা যায় না কোথাও। বরং স্বাস্থ্য বিধির বিষয়টি ভুলতে বসেছে মানুষ।
সরেজমিনে দেখা যায়, হাট-বাজার, গণপরিবহণে বেশিভাগ মানুষ মাস্ক ছাড়াই চলাফেরা করছেন। তাদের জিজ্ঞেস করলে অধিকাংশরা জানান, মাস্ক পড়তে অস্বস্তি লাগে। আর সবই এখন স্বাভাবিকভাবেই চলছে তাই স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলতে অনিহা তাদের।

রফিক নামের একজনকে জিজ্ঞেস করলে বলেন, মাস্ক বাসায় থুইয়া আইছি। এভাবে অন্তত ১৫-২০ জনকে জিজ্ঞেস করলে বেশিরভাগই এমনটাই জানান। কেউ বলছেন মাস্ক পড়ে লাভ নাই; করোনা ধরলে এমনিতেই ধরবে। কেউ বা বলছেন ঘরের বাইরে বের হলে করোনা আছে বলে আর মনে হয় না। তাছাড়া মাস্ক পড়া বা স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলা যার যার ব্যক্তিগত বিষয়, এর জন্য কোন বাধ্যবাধকতা নেই বলেও জানান অনেকে। যদিও সম্প্রতি সরকার ‘নো মাস্ক নো সার্ভিস’ এমন ঘোষণা দিয়েছে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শুরুতে শীতপ্রধান দেশগুলোতে দ্রুত ছড়িয়ে পড়েছিল সংক্রমণ। যে তাপমাত্রায় এই ভাইরাসটি সহজে সংক্রমিত করতে পারে এবং দ্রুত বিস্তার ঘটাতে পারে, শীতকাল সেটার জন্য আদর্শ। এ কারণেই ধারণা করা হচ্ছে- শীতকালে করোনা সংক্রমণ মারাত্মক আকার ধারণ করতে পারে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, করোনায় দেশে মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৮৮৬ জনে। আক্রান্ত হয়েছেন ৪ লাখ ৪ হাজার ৭৬০ জন। এছাড়া ভাইরাসটিতে সারা বিশ্বে এ পর্যন্ত মৃত্যুবরণ করেছেন প্রায় পৌনে ১২ লাখ মানুষ। আর আক্রান্ত হয়েছেন অন্তত সাড়ে ৪ কোটি মানুষ।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর