× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, বৃহস্পতিবার , ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৬ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

জায়গা দখলে জড়িত থাকার অভিযোগ অস্বীকার কাউন্সিলরের

বাংলারজমিন

স্টাফ রিপোর্টার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে
৩০ অক্টোবর ২০২০, শুক্রবার

অন্যের জায়গা দখলে জড়িত থাকার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার ৮নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর শাহ মো. শরীফ ভাণ্ডারী। তার বিরুদ্ধে এক প্রবাসীর জায়গা দখল ও মারধরের অভিযোগ উঠলে গত বুধবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবে সাংবাদিক সম্মেলন করেন। এতে আগামী পৌর নির্বাচনকে সামনে রেখে তার সুনাম নষ্ট করতে এই অভিযোগ ওঠানো হয়েছে বলে দাবি করেন। লিখিত বক্তব্যে কাউন্সিলর শরীফ বলেন, পৌর এলাকাধীন নয়নপুরে আবদুল মান্নান নামে এক ওমান প্রবাসীর মালিকানাধীন ৬৩ শতক জায়গা ছয়বাড়িয়া গ্রামের মোস্তফা কামাল ওরফে মস্তু মিয়া দখল করে এবং আমি এর নেতৃত্ব দিয়েছি বলে সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত হয়। আমার ৩ ছেলে শাকিল, শাওন ও অনিকও এ ঘটনায় জড়িত। আমরা প্রবাসী আবদুল মান্নানকে মারধর ও তার মোবাইল সেট ছিনিয়ে নেই বলে অভিযোগ ওঠে। যা সম্পূর্ণ মিথ্যা। শহরের নয়নপুর মৌজার এসএ ১৫০ এবং হাল বিএস ৩০৪ দাগের ৩৮ শতক জায়গা মতিউর রহমান গং এর কাছ থেকে বিভিন্ন দলিল মূলে খরিদ করেন মোস্তফা কামাল মস্তু।
এরপর ওই জায়গায় মস্তু মিয়া টিনশেড ঘর, গোডাউন নির্মাণ ও পাথর মজুত করে ব্যবসা পরিচালনা করে আসছেন। নিকট আত্মীয় হওয়ায় মস্তু মিয়া ব্যবসায়িক কাজে জায়গাটি ব্যবহারের জন্য শরীফের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হন। এই ঘটনার বিষয়ে আবদুল মান্নান থানায় যে অভিযোগ দেন এর তদন্ত করেও পুলিশ কোনো সত্যতা পায়নি বলে জানান শরীফ। গত ২১শে অক্টোবর ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার এসআই আবদুল মোতালেব তদন্ত করে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে একটি প্রতিবেদন পেশ করেন। যাতে জায়গা দখল বা হুমকি দেয়ার প্রমাণ পাওয়া যায়নি বলে উল্লেখ করা হয়। বরং মস্তু মিয়ার খরিদকৃত ভূমিতে নির্মাণ কাজে বাধা দেয়া হচ্ছে বলে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
সাংবাদিক সম্মেলনে ভাণ্ডারীর তিন ছেলেও উপস্থিত ছিলেন।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর