× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, বৃহস্পতিবার , ৫ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ৯ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

বাংলাদেশসহ ৪টি দেশের নারী শ্রমিকদের সহায়তা দেবে যুক্তরাষ্ট্র

বিশ্বজমিন

মানবজমিন ডেস্ক
(৩ বছর আগে) অক্টোবর ৩০, ২০২০, শুক্রবার, ১০:০২ পূর্বাহ্ন

বাংলাদেশ, কম্বোডিয়া, শ্রিলংকা ও ভিয়েতনামে করোনাভাইরাস মহামারির কারণে বিপাকে পড়া নারী শ্রমিকদের সহায়তা দিতে চুক্তি সই করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি দাতাসংস্থা ইউএসএআইডি ও মার্কিন বেসরকারি খাতের একটি জোট। আমেরিকান অ্যাপারেল অ্যান্ড ফুটওয়্যার অ্যাসোসিয়েশনের (এএএফএ) প্রেসিডেন্ট ও প্রধান নির্বাহী স্টিভ ল্যামার ও ইউএসএআইডি’র উপ প্রশাসক বনি গিলিক নিজ নিজ সংস্থার পক্ষে ওই চুক্তি স্বাক্ষর করেন। ২৮-২৯ অক্টোবর ভিয়েতনাম থেকে যুক্তরাষ্ট্রের আয়োজনে ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠিত তৃতীয় বার্ষিক ইন্দো-প্যাসিফিক বিজনেস ফোরামে এই সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। ইউএসএআইডি’র এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই কথা জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, এই সহায়তা কর্মসূচিতে বেসরকারি খাতের জোটে যেসব কোম্পানি রয়েছে, তার মধ্যে রয়েছে কার্টার’স, গ্যাপ, গ্লোবাল ব্র্যান্ডস গ্রুপ, লেভি স্ট্রস অ্যান্ড কোম্পানি, নাইক, ট্যাপেস্ট্রি, টার্গেট, ভিএফ কর্পোরেশন, ওয়ালমার্ট, আমেরিকান অ্যাপারেল অ্যান্ড ফুটওয়্যার অ্যাসোসিয়েশন, দ্য ন্যাশনাল রিটেইল ফেডারেশন, দ্য রিটেইল ইন্ডাস্ট্রি লিডার্স অ্যাসোসিয়েশন ও ইউএস ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন।
বিশ্বব্যাপী পোশাক শিল্পের সাপ্লাই চেইনে কোভিড-১৯ মহামারি মারাত্মক আঘাত হেনেছে। বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হয়েছে, সম্মুখসারির কর্মীরা পড়েছেন বিশেষ ঝুঁকিতে। এছাড়া লাখ লাখ শ্রমিকের চাকরি গেছে, বিশেষ করে নারীদের। যেসব খাত সবচেয়ে বেশি বিপর্যয়ের মুখে পড়েছে, তার মধ্যে রয়েছে এশিয়ার তৈরি পোশাক, জুতা ও ফ্যাশন খাত।
বিশ্বব্যাপী মহামারির কারণে বাড়িতে থাকার সরকারি নির্দেশনা ছিল। এই কারণে চাহিদা ও যোগানের মধ্যে ভারসাম্যহীনতা দেখা দেয়। অনেক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান সাময়িকভাবে বন্ধ থাকে। উৎপাদন খাতও বন্ধ হয়ে যায়। পণ্যের চালান আটকা পড়ে। কার্গোতেও দেখা দেয় বিলম্ব।
ইউএসএআইডি বলেছে, ‘বাংলাদেশ, কম্বোডিয়া, শ্রিলংকা ও ভিয়েতনামে এএফএফএ-এর অন্তর্ভূক্ত কারখানার শ্রমিকরা যেই দুর্দশায় পড়েছেন, তা কিছুটা উপশম করতে এই বেসরকারী জোট ও ইউএসএআইডি আগামী বছর একসঙ্গে কাজ করবে। এমন ইচ্ছারই প্রতিফলন ঘটেছে এই সমঝোতা স্মারকে।’
সংস্থাটি আরও যোগ করে, এই প্রচেষ্টার উদ্দেশ্য হচ্ছে স্থানীয় আংশিদারদের সাথে একজোট হয়ে তৈরি পোশাক, জুতা ও ফ্যাশন পোশাক খাত ও এই খাতের শ্রমশক্তিকে আরও শক্তিশালী করে গড়ে তোলা। কারখানার শ্রমিকদের অধিকার ও সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করা। পাশাপাশি, এই খাতের কর্মীবাহিনীতে থাকা নারীদের ক্ষমতায়ন ঘটানো।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর