ভ্যাকসিন কবে আসবে ঠিক নেই। এরই মধ্যে এই ভ্যাকসিনের বন্টন ব্যবস্থা নিয়ে নীতি আয়োগের কর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। প্রাথমিকভাবে ঠিক হয়েছে যে, ভ্যাকসিন আগে পাবেন বৃদ্ধ ও স্বাস্থ্যকর্মীরা। এর বাইরে যাদের খুব বেশি প্রয়োজন তাদের ভ্যাকসিন দেয়া যেতে পারে। কিন্তু তার জন্যে লাগবে স্বাস্থ্য দপ্তরের অনুমোদন।
সিরাম ইনস্টিটিউটের কর্তা আদার পুনেওয়ালা জানাচ্ছেন, অক্সফোর্ড এবং এস্ট্রাজেনেকার তৈরি কোভিশিল্ড ফেব্রুয়ারিতেই ভারতের বাজারে আসবে। আর একটি ভ্যাকসিন কোভ্যাকসিনও তার কাছাকাছি সময়ে ভারতের বাজারে আসবে। পুনেওয়ালা জানাচ্ছেন, তাদের তৈরি ভ্যাকসিনের এক ডোজের দাম হতে পারে এক হাজার টাকা। বিশ্বে এখন ভ্যাকসিন তৈরি করছে পাঁচ থেকে সাতটি সংস্থা।
এগিয়ে আছে আমেরিকার ফাইজার এবং মডার্না। কিন্তু আমেরিকার দাবি মেটাতেই এদের হিমশিম খেতে হবে। তাই, ভারত ও প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলোকে নির্ভর করতে হবে ভারতীয় উৎপাদনগুলির ওপরেই। ডিসেম্বরে আমেরিকায় ভ্যাকসিন এলেও ভারতে ভ্যাকসিন সম্ভবত ফেব্রুয়ারিতেই।