× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, বৃহস্পতিবার , ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৬ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

আলাপন /এটা জীবনের অন্যতম সেরা অর্জন -কোনাল

বিনোদন

মাজহারুল তামিম
২৪ নভেম্বর ২০২০, মঙ্গলবার

বাবা হারানোর শোক সামলে গত মাসে গানে ফিরেছেন কণ্ঠশিল্পী কোনাল। ইতিমধ্যে তিনি নঈম ইমতিয়াজ নেয়ামুলের ‘গাঙচিল’, বন্ধন বিশ্বাসের ‘ছায়াবৃক্ষ’, কবরী সারোয়ারের ‘তুমি সেই তুমি’ সিনেমার গানে কন্ঠ দিয়েছেন। বিরতির পর গানে ফেরা প্রসঙ্গে এ কন্ঠশিল্পী বলেন, আব্বা যখন হাসপাতালে তখনই এই গানগুলোর ভয়েস দেয়ার কথা ছিল। কিন্তু করোনা বাবাকে কেড়ে নিল। তিনি মারা যাবার পর ভক্ত, কলিগরা প্রচন্ডভাবে সাপোর্ট দিয়েছে। সবার কাছে আমি কৃতজ্ঞ। এতো মানুষ আমাকে ভালোবাসে জানতামই না। তাদের ভালোবাসাই আমাকে গানে ফেরার শক্তি দিয়েছে।
এদিকে, সম্প্রতি এক স্প্যানিশ মিউজিক ডিরেক্টরের সঙ্গে কাজ করেছেন কোনাল। এটিই তার প্রথম আন্তর্জাতিক কাজ। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বাংলাদেশের সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে এই গানটি করা হয়েছে। অন্যরকম এক অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হয়েছি। কাজে ফেরার পর কোনাল যে গানগুলো করলেন তার মধ্যে বিশেষ হচ্ছে কবরী সারোয়ারের সিনেমার গানটি। ‘তুমি সত্যি করে বলো’ শিরোনামের গানটি নিয়ে কথা বলতেই আবেগ আপ্লুত হয়ে পড়েন কোনাল। বলেন, কবরী ম্যামের প্রথম লেখা, সাবিনা ম্যামের  প্রথম সুর করা গান। এই গানটা একটা ইতিহাস। আমাকে যখন গানটির জন্য বলা হলো তখন যে কতটা খুশি হই বলে বোঝাতে পারবো না। গানটির জন্য কোনো সম্মানি নেইনি। সাবিনা ইয়াসমিন ম্যাডাম আমার বিচারক ছিলেন রিয়েলিটি শোয়ের সময়। সেই সাবিনা ম্যাডামের সুরে গান গেয়েছি, এটা আমার জীবনের অন্যতম সেরা অর্জন। এদিকে সামনে শাকিব খানের আসন্ন সিনেমা ‘নবাব এলএলবি’র গানে কন্ঠ দেবেন কোনাল৷ স্টেজ শো  এর কি অবস্থা? কোনালের উত্তর, করোনা আমাকে এতো নেগেটিভলি এফেক্ট করেছে। মৃত্যু এতো কাছাকাছি দেখেছি। এখন বের হতেই ভয় লাগে। আর শো তো হচ্ছে না তেমিনভাবে। তাছাড়া স্টেজের জন্য আমি মানসিকভাবে প্রস্তুত নই। করোনায় মিউজিক ইন্ডাস্ট্রির পরিবর্তন প্রসঙ্গে কোনাল বলেন, করোনাভাইরাস আমাদের মিউজিক ইন্ডাস্ট্রিকে খুব বাজেভাবে আঘাত করেছে। কনসার্ট বন্ধ হয়ে যাওয়ায় অনেকের উপার্জন বন্ধ হয়ে গেছে। এছাড়াও অনেক পরবির্তন হয়েছে। অনেক শিল্পীরা বাসায় হোম স্টুডিও দিয়েছে। অনেকে সংগীত আয়োজন করছেন। সব মিলিয়ে নিজের উপর নির্ভরশীলতা বেড়েছে শিল্পীদের।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর