উল্লেখ্য, পাকিস্তানে তেহরিক ই ইনসাফ সরকারের আমলে ধর্ষণ ও যৌন নিগ্রহের ঘটনা বেড়ে গেছে। পাকিস্তানের আইনসভায় দীর্ঘ বিতর্কের পর সিদ্ধান্তটি গৃহীত হয়েছে বলে জানিয়েছে জিও টিভি। ২০১৮ সালের একটি ধর্ষণের ঘটনা থেকেই আজকের এই সিদ্ধান্ত।
।বাংলাদেশেও এই আইন পাস করা হোক।
বাংলাদেশেও এ আইন প্রয়োগ করা জরুরী। ফাঁসি থেকে এটাই বেশী কার্যকর বেশি হবে।
এধরনের আইন বাংলাদেশে হওয়া দরকার।
এ ধরনের আইন বাংলাদেশে অতি দ্রুত করা উচিত,যাবজ্জীবন জেল দিয়ে ধর্ষক পালন করার চাইতে ইনজেকশন দিয়ে চিকিৎসা বিজ্ঞানের সাহায্য নেয়া উচিত।
এই শাস্তি বাংলাদেশেও প্রয়োগ করা উচিত...
এ ধরনের আইন বাংলাদেশে অতি দ্রুত করা উচিত। তবে পুরুষাঙ্গ কর্তনে সুফল বেশি পাওয়া যাবে।
এই শাস্তি বাংলাদেশেও প্রয়োগ করা উচিত...
মৃত্যুদণ্ড বা যাবজ্জীবন জেল নয়। এই শাস্তি বাংলাদেশেও প্রয়োগ করা উচিত । যাবজ্জীবন জেল দিয়ে জনগণের করের টাকায় ধর্ষক পালন করার চাইতে ইনজেকশন দিয়ে ছেড়ে দিলে তাকেই তার জীবিকা উপার্জন করতে হবে। সমাজে তার উপস্থিতি অন্যকে সতর্ক করবে।
ইহাব
২৫ নভেম্বর ২০২০, বুধবার, ৮:২০পুরুষাঙ্গ পাথরের উপর রেখে ছেচে েদওয়ার অাইন পাস করা যায়।