বাংলারজমিন
কমলনগরে ডিবি পরিচয়ে অপহৃত কলেজছাত্র ঢাকা থেকে উদ্ধার
কমলনগর (লক্ষ্মীপুর) প্রতিনিধি
২০২০-১২-০৪
লক্ষ্মীপুরের কমলনগরে ডিবি পরিচয়ে অপহরণের তিন পর কলেজছাত্র সুমন (২১)কে ঢাকা থেকে উদ্ধার হয়েছে। গত বুধবার বিকালে ঢাকার কাওরান বাজার এলাকা থেকে তাকে উদ্ধার করে তার পরিবার। এর আগে গত সোমবার উপজেলার হাজিরহাট বাজার থেকে তাকে অপহরণ করা হয়। সে উপজেলার চরফলকন ইউনিয়নের আইয়ুবনগর এলাকার প্রবাসী মো. মামুনের ছেলে।
অপহৃত সুমন জানান, গত সোমবার সকালে সে বাড়ি হতে নোয়াখালী চৌমুহনি এমএ হাসেম কলেজের কলেজে যাওয়ার উদ্দেশ্যে হাজিরহাট বাজারে আসে। বাজারের তোয়াহা স্মৃতি বালিকা উচ্চবিদ্যালয় গেটে আসলে দুই যুবক তাকে ডিবি পরিচয় দিয়ে মোটরসাইকেলে তুলে নিয়ে যায়। এর পর সে অজ্ঞান হয়ে যায়। পরে রাতে যখন তার (সুমনের) জ্ঞান ফিরে তখন সে একটি তালাবদ্ধ কক্ষে দেখতে পায়। পরে এক মহিলা তাকে খাবার দিতে আসলে সে জানতে পারে তাকে অপহরণ করা হয়েছে। ওই সময় সুমন তাকে কেন এখানে আনা হয়েছে মহিলাকে জিজ্ঞেস করলে যে দুই লোক তোমাকে এনেছে তারা বলতে পারবে বলে ওই মহিলা জানায়। এর কিছুক্ষণ পর ওই দুই যুবক এসে তাকে একটি কাগজ দেখতে বলে। এর পর সে আবার অজ্ঞান হয়ে যায়। পরে সকালে যখন তার জ্ঞান ফিরে তখন কাওরান বাজারের একটি ডাস্টবিনের পাশে পড়ে আছে এবং তার সঙ্গে থাকা মোবাইল ফোন পকেটে দেখে সে বাড়িতে ফোন দেয়। পরে তার অত্মীয়-স্বজন গিয়ে তাকে উদ্ধার করে বাড়িতে নিয়ে আসে। এ ঘটনায় ছেলের গত মঙ্গলবার মা কমলনগর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন।
কমলনগর থানায় ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ নুরল আবছার জানান, বিষয়টি নিয়ে সুমনের সঙ্গে তারা কথা বলেছেন। প্রেমঘটিত কোনো সমস্যা থাকতে পারে বলে ধারণা করছেন তারা।
অপহৃত সুমন জানান, গত সোমবার সকালে সে বাড়ি হতে নোয়াখালী চৌমুহনি এমএ হাসেম কলেজের কলেজে যাওয়ার উদ্দেশ্যে হাজিরহাট বাজারে আসে। বাজারের তোয়াহা স্মৃতি বালিকা উচ্চবিদ্যালয় গেটে আসলে দুই যুবক তাকে ডিবি পরিচয় দিয়ে মোটরসাইকেলে তুলে নিয়ে যায়। এর পর সে অজ্ঞান হয়ে যায়। পরে রাতে যখন তার (সুমনের) জ্ঞান ফিরে তখন সে একটি তালাবদ্ধ কক্ষে দেখতে পায়। পরে এক মহিলা তাকে খাবার দিতে আসলে সে জানতে পারে তাকে অপহরণ করা হয়েছে। ওই সময় সুমন তাকে কেন এখানে আনা হয়েছে মহিলাকে জিজ্ঞেস করলে যে দুই লোক তোমাকে এনেছে তারা বলতে পারবে বলে ওই মহিলা জানায়। এর কিছুক্ষণ পর ওই দুই যুবক এসে তাকে একটি কাগজ দেখতে বলে। এর পর সে আবার অজ্ঞান হয়ে যায়। পরে সকালে যখন তার জ্ঞান ফিরে তখন কাওরান বাজারের একটি ডাস্টবিনের পাশে পড়ে আছে এবং তার সঙ্গে থাকা মোবাইল ফোন পকেটে দেখে সে বাড়িতে ফোন দেয়। পরে তার অত্মীয়-স্বজন গিয়ে তাকে উদ্ধার করে বাড়িতে নিয়ে আসে। এ ঘটনায় ছেলের গত মঙ্গলবার মা কমলনগর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন।
কমলনগর থানায় ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ নুরল আবছার জানান, বিষয়টি নিয়ে সুমনের সঙ্গে তারা কথা বলেছেন। প্রেমঘটিত কোনো সমস্যা থাকতে পারে বলে ধারণা করছেন তারা।