× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, বৃহস্পতিবার , ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৬ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

বিআরটিএ চট্টগ্রাম মেট্রো সার্কেল / দুই কর্মকর্তাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে দুদকে অভিযোগ!

বাংলারজমিন

স্টাফ রিপোর্টার, চট্টগ্রাম থেকে
৫ ডিসেম্বর ২০২০, শনিবার

বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি (বিআরটিএ) চট্টগ্রাম মেট্রো সার্কেল-১ এর দুই শীর্ষ কর্মকর্তাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুুদক) অভিযোগ করেছেন নুরুল ইসলাম নামে এক ভুক্তভোগী। গত ২৯শে নভেম্বর এই অভিযোগ দায়ের করা হয়। ৩রা ডিসেম্বর চট্টগ্রামের মিডিয়াপাড়া খ্যাত জামালখান চেরাগীর মোড়ে এসে সাংবাদিকদের বিষয়টি জানান নুরুল ইসলাম। এরপর মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে দুদক থেকে অভিযোগ দায়েরের সত্যতা নিশ্চিত করা হয়। আর অভিযুক্তরা বিআরটিএ, চট্টগ্রাম মেট্রো সার্কেল-১ এর সহকারী পরিচালক (ইঞ্জি.) তৌহিদুল হোসেন, পরিদর্শক মো. জামাল ও অফিস সহকারী মো. ইসলাম বলে জানানো হয়। নুরুল ইসলাম অভিযোগ করেন, তার চারটি গ্যাসচালিত সিএনজি অটোট্যাক্সি ভাঙার জন্য গত ১৭, ২৬ ও ২৭শে নভেম্বর বিআরটিএ চট্টগ্রাম মেট্রো সার্কেল কার্যালয়ে নিয়ে গেলে মোটা অঙ্কের ঘুষ দাবি করা হয়। প্রতিটি সিএনজি অটোট্যাক্সি ভাঙার জন্য ১ লাখ ৩০ হাজার টাকা করে দাবি করেন সহকারী পরিচালক তৌহিদুল হোসেন ও সহযোগীরা। আর এই ঘুষ না দেয়ায় তারা গাড়িগুলো না ভেঙে ফেরত পাঠিয়ে দেন।
এতে ব্যবসায়িক ক্ষতি হওয়ায় দুদকে এই অভিযোগ দায়ের করেছেন বলে জানান তিনি। নুরুল ইসলাম আরো জানান, চট্টগ্রাম মহানগরে ১১ ও ১২ সিরিয়ালের এমন ১৩ হাজার গ্যাসচালিত সিএনজি অটোট্যাক্সি রয়েছে। যেগুলো চুয়েটে পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে মেয়াদোত্তীর্ণ ও স্ক্র্যাপ ঘোষণা করা হয়। যা বিআরটিএ চট্টগ্রাম মেট্রো সার্কেল কার্যালয়ে ভেঙে ফেলার নিয়ম রয়েছে। আর এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে দুর্নীতির মহোৎসব চলছে। এ বিষয়ে কথা বলতে বৃহস্পতিবার বিকালে বিআরটিএ চট্টগ্রাম মেট্রো সার্কেলে গেলে সহকারী পরিচালক (ইঞ্জি.) তৌহিদুুল ইসলাম ঢাকায় আছেন বলে জানান পরিদর্শক আনোয়ার হোসেন। মুঠোফোনে কল করলে ছুটিতে আছেন বলে জানান তৌহিদুল হোসেন। দুদকে অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি কিছুই জানেন না বলে জানান। এর একঘণ্টা পর অফিসে আসার খবর পেয়ে সেখানে গেলে তৌহিদুুল হোসেন অভিযোগের বিষয়ে বলেন, সেটা আমি বলবো কেন?
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর