টেলিফোন করেছিলেন মুম্বাই থেকে এনসিপি নেতা শারদ পাওয়ার। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে তিনি বলেন, বাংলার তিন আইপিএসকে কেন্দ্রের বদলির সিদ্ধান্তে বিজেপি সরকারের স্বৈরাচারী নীতিই প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে। এই নীতির বিরুদ্ধে এবং কেন্দ্রের কৃষিনীতির বিরুদ্ধে একটি বিরোধী সমাবেশ ডাকা উচিত। আপনি ডাকুন, আমরা কলকাতায় যাবো।
মমতা প্রস্তাবটি লুফে নেন। কারণ আইপিএস বদলি প্রসঙ্গে তিনি সমর্থন পেয়েছেন পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ক্যাপ্টেন আমরিন্দর সিং, দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ সিং কেজরিওয়াল, ছত্তিশগড়ের মুখ্যমন্ত্রী ভুপেশ বাঘেলা, রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলোত, ডিএমকে নেতা এম কে স্তালিন, প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী যশবন্ত সিনহার। স্বাভাবিকভাবেই উপলক্ষ আইপিএস বদলি হলেও জানুয়ারির এই সমাবেশ যে বিজেপি বিরোধী সমাবেশে পরিণত হবে এবং তা যে রাজ্যের বিধানসভা ভোটের আগে কার্যকর ভূমিকা নিতে পারে তা অনুমান করে মমতা বন্দোপাধ্যায় এই সমাবেশের তোড়জোড় শুরু করেছেন। তিনি বিষয়টি নিয়ে সোমবারই কথা বলতে পারেন সোনিয়া গান্ধী ও রাহুল গান্ধীর সঙ্গে।।