সংক্ষিপ্ত একটি বার্তা, তাতেই যা বোঝার বুঝে গেলেন রাজ্য নেতারা। গোপনীয় ওই বার্তায় বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব জানিয়ে দিলো, রাজ্য নেতৃত্বকে- পশ্চিমবঙ্গে ভোটের আগে অন্য দল থেকে কোন নেতা আসবেন, কি তার যোগ্যতা তা নির্ধারণ করবে কেন্দ্রীয় বিজেপি।
রাজ্যের নেতারা যেন তাদের পছন্দ-অপছন্দ নিয়ে মাথা না ঘামান। কোথাও যেন কোনও মন্তব্য না করে বসেন।
সম্প্রতি তৃণমূল থেকে জিতেন্দ্র তেওয়ারি বিজেপিতে আসার উপক্রম করতেই প্রতিবাদমুখর হন বাবুল সুপ্রিয়, দিলীপ ঘোষ, সায়ন্তন বসু, অগ্নিমিত্রা পালেরা। এর মধ্যে শো কজ করা হয়েছে সায়ন্তন ও অগ্নিমিত্রাকে। সতর্ক করা হয়েছে বাবুল সুপ্রিয় ও দিলীপ ঘোষকে।
কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব কাউকে দলে নেয়ার ব্যাপারে নীতির থেকেও কৌশলকে প্রাধান্য দিচ্ছেন।
তাই নেতাদের ক্যারেক্টার সার্টিফিকেট-এর থেকেও তাদের নজর যোগ দিতে চাওয়া নেতাদের সাপোর্ট বেস কত, তারা ভোট টানতে পারবেন কত।
বিধানসভা নির্বাচনের আগে তারা তৃণমূল থেকে আরো অনেক নেতাকে দলে এনে তৃণমূলের কোমড় ভাঙতে চাইছে। তাই তারা দলে লোক নেয়ার বাপরে আর রাজ্য নেতাদের ওপর নির্ভর করছেন না।