× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৭ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

মিজান আইনের একজন পণ্ডিত হয়ে উঠেছিলেন

শেষের পাতা

তামান্না মোমিন খান
১৫ জানুয়ারি ২০২১, শুক্রবার

মিজানুর রহমান খান শুধু তথ্য বের করতেন না, তার লেখার বৈশিষ্ট্য ছিল তথ্যের পেছনের তথ্যগুলো যেন মানুষ বুঝতে পারে। এই সময়ে তার মতো সাংবাদিক খুব কমই আছে। তাকে হারিয়ে সাংবাদিকতা জগতে বড় রকমের শূন্যতা তৈরি হয়েছে। তার অভাব সহজে পূরণ হবে না। প্রথম আলোর যুগ্ম সম্পাদক প্রখ্যাত সাংবাদিক সদ্যপ্রয়াত মিজানুর রহমান খান সম্পর্কে এমন মন্তব্য করেছেন গণফোরাম সভাপতি ও সংবিধান প্রণেতা ড. কামাল  হোসেন। তিনি বলেন, এভাবে এত কম বয়সে তাকে হারাবো তা কল্পনাও করিনি।
সাংবাদিকতা জগতে মিজানুর রহমান খান ছিলেন ইউনিক- এমন মন্তব্য করে কামাল হোসেন বলেন, তার সঙ্গে আমার খুবই ভালো সম্পর্ক ছিল। মিজান ছাড়া অন্য কোনো সাংবাদিকের সঙ্গে আমার এরকম গভীর সম্পর্ক হয়নি।
গণফোরাম সভাপতি বলেন, মিজানুর রহমান খান একাডেমিকভাবে আইন বিষয়ে লেখাপড়া করেন নি। কিন্তু তিনি এ বিষয়ে প্রচুর পড়াশুনা করতেন।
আইনের একজন পণ্ডিত হয়ে উঠেছিলেন। এ বিষয়ে তার বক্তব্যকে আমরা অনেক মূল্য দিতাম। তাই উনার অভাবটা পূরণ করা কঠিন হবে।
ড. কামাল বলেন, মিজানুর রহমান খানের অবস্থান ছিল স্বাধীনতার পক্ষে। কিন্তু  কোনো সংকীর্ণ দলীয় মনোভাব তার ছিল না। তার মতো মানুষ এখন খুব কমই আছে। মৃত্যুর পর মিজানের পরিবারের খোঁজখবর নিয়েছেন জানিয়ে তিনি বলেন, মিজানের বড় ছেলে কিছুদিন আমাদের অফিসে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেছিল। সে যদি আইন  পেশায় আসতে চায়, আমরা তাকে উৎসাহ দেবো। আইনজীবী হিসেবে যেন ভূমিকা রাখতে পারে সেই ব্যবস্থা করবো। তিনি বলেন, মিজান শুধু সাংবাদিকতা করেছেন। নিজের পরিবারের কথা চিন্তা করেননি। যারা আদর্শভিত্তিক সাংবাদিকতা করে তারা নিজের কথাও চিন্তা করে না। পরিবারের কথাও চিন্তা করে না। মিজানুর রহমান খান তার একটি উদাহরণ।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর