× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২০ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১১ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

করোনাভাইরাসের সাধারণ উপসর্গে পরিণত হয়েছে ‘কোভিড টাং’

শেষের পাতা

মানবজমিন ডেস্ক
১৬ জানুয়ারি ২০২১, শনিবার

করোনাভাইরাসে আক্রান্তদের মধ্যে জিহ্বায় আলসারসহ জিহ্বার নানা রকম সমস্যা দেখা যাচ্ছে। গবেষকরা এ বিষয়টিকে চিহ্নিত করেছেন ‘কোভিড টাং’ হিসেবে। তারা বলছেন, করোনাভাইরাসের উপসর্গ হিসেবে ক্রমশ সাধারণ হয়ে উঠছে কোভিড টাং।  পাবলিক হেলথ ইংল্যান্ড (পিএইচই) এর নির্দেশনা অনুযায়ী, কোভিড-১৯’র প্রধান উপসর্গ হচ্ছে- কাশি, জ্বর এবং ঘ্রাণ ও স্বাদের পরিবর্তন। তবে গতকাল প্রকাশিত এক জরিপ অনুযায়ী, করোনাভাইরাসের সাধারণ উপসর্গে পরিণত হয়েছে কোভিড টাং। কিংস কলেজের কোভিড-১৯ সিমটম স্টাডি অ্যাপের প্রধান প্রফেসর টিম স্পেক্টর এ নিয়ে বলেন, প্রতি ৫ করোনা আক্রান্তের একজনের মধ্যেই পিএইচই উল্লেখিত উপসর্গ থাকে না। এ নিয়ে একটি টুইট করেছেন তিনি। এতে তিনি বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে তিনি কোভিড টাং এবং অদ্ভুত সব জিহ্বার আলসার দেখতে পাচ্ছেন। তাই যেসব মানুষের কাশি, জ্বর কিংবা স্বাদের পরিবর্তন দেখা যাচ্ছে তাদের পাশাপাশি যাদের র‌্যাশ বা কোভিড টাং দেখা যাবে তাদেরও ঘরে থাকতে হবে।  প্রফেসর স্পেক্টর বলেন, যদি আপনার মাথা ব্যথা কিংবা ক্লান্তিও লাগে বাসায় থাকুন।
করোনাভাইরাসের উপসর্গের তালিকা আপডেট না করার জন্য তিনি পিএইচই’র সমালোচনা করেন। বলেন, আমরা এখন পর্যন্ত ১৪ ধরনের উপসর্গ শনাক্ত করেছি কিন্তু এনএইচএস তা দেখছে না।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, ব্যথা, যন্ত্রণা, গলা ব্যথা, ডায়েরিয়া, নেত্রপ্রদাহ, মাথা ব্যথা, স্বাদ পরিবর্তন, শরীরে র‌্যাশ বা আঙুলের রঙ পরিবর্তন সবই করোনাভাইরাসের উপসর্গ। প্রফেসর স্পেক্টরের কোভিড সিমটম অ্যাপ ডেভেলপ করেছে জেডওই। এটি ব্যবহার করা হয় লন্ডনের কিংস কলেজের গবেষণার জন্য। এটি বর্তমানে বৃটেনের মিলিয়ন মিলিয়ন মানুষ ব্যবহার করছে। তারা এতে জানাচ্ছে তাদের কোনো কোভিড-১৯ উপসর্গ রয়েছে কিনা। এসব তথ্যের ভিত্তিতে বিশেষজ্ঞরা করোনাভাইরাস সংক্রমণের সাধারণ উপসর্গগুলো শনাক্ত করছেন। যাদের কোভিড-১৯ শনাক্ত হয়েছে তাদের মধ্যে সাধারণ উপসর্গগুলো চিহ্নিত করা যাচ্ছে এই অ্যাপের মাধ্যমে। একইসঙ্গে সংক্রমণের মাত্রা বুঝতেও এই অ্যাপ কাজে লাগাচ্ছেন সংশ্লিষ্টরা।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর