× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, বৃহস্পতিবার , ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৬ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

লোহাগাড়ায় মাছের প্রজেক্ট নিয়ে পাল্টাপাল্টি

বাংলারজমিন

লোহাগাড়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
২০ জানুয়ারি ২০২১, বুধবার

লোহাগাড়ায় মাছের এক প্রজেক্ট ও জায়গা নিয়ে দু’পক্ষ বিরোধে জড়িয়ে পড়েছে। এই সংক্রান্ত পরস্পর বিরোধী জিডি ও মামলা করা হয়েছে লোহাগাড়া থানায়। উপজেলার জাঙ্গালিয়া একালায় চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের পূর্ব পার্শ্বে প্রতিষ্ঠিত এ প্রকল্প নিয়েই চলছে এই বিরোধ। মাছের প্রজেক্টের দাবিদার আব্দুল মালেক (৭০) গত ১৭ই জানুয়ারি মামলা করেছেন। এ মামলায় জয়নাল আবেদীনসহ (৪০) এজাহারভুক্ত ৬ জন ও অজ্ঞাতনামা ৪০ জনকে বিবাদী করা হয়েছে। এর পূর্বে গত ৫ই জানুয়ারি লোহাগাড়ায় থাকায় জিডি করেছেন জায়গার মালিকানা দাবিদার মোজাহের আহমদ (৭০) নামের এক ব্যক্তি। এতে মো. হেলাল উদ্দীন (৪০) ও মো. মালেক (৭০) নামের দুই জনকে বিবাদী করা হয়েছে। দু’পক্ষের মধ্যে এই বিরোধকে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে এলাকায়।
মামলায় বাদী আবদুল মালেকের এজাহারনামা মতে, প্রতিপক্ষ বিবাদীগণ পরস্পর যোগসাজশে গত ১৬ই জানুয়ারি ভোর ৫টায় মাছের প্রজেক্টে হানা দেয়। তারা লুট করে নিয়ে গেছে ৫ লাখ টাকার মাছ। এ সময় বাধা দেয়ায় প্রজেক্টের পাহারারত লোকজনদেরকে মারধর করা হয়েছে। ভেঙে দিয়েছে প্রজেক্টের ৩টি ঘর। । গত ৫ই জানুয়ারির জিডি মতে, প্রজেক্ট এলাকার জায়গার মালিক মোজাহের আহমদ। তিনি বন বিভাগ কর্তৃক নিয়োজিত ভিলেজার হিসেবে এই জায়গার মালিক। উপজেলার বড়হাতিয়া ইউনিয়নের আমতলী গ্রামের হেলাল উদ্দীন (৪০) নামের এক ব্যক্তি ২০০৯ সনের ১লা নভেম্বর মাছ চাষের জন্য জায়গাটি নেয় লিখিত চুক্তির ভিত্তিতে। মেয়াদ ১০ বছর। সেই হিসেবে গত ২০১৯ সনের সেপ্টেম্বর মাসে চুক্তির মেয়াদ শেষ হয়। কিন্তু, তিনি জায়গা ছেড়ে না দিয়ে জোরপূর্বক দখলে রাখেন হেলাল। তার সাথে আবদুল মালেকও যোগ দিয়েছেন। তারা দু’জনই প্রজেক্টের দাবি নিয়ে প্রায় দেড় বছর অবৈধভাবে দখলে রয়েছেন। যা সম্পূর্ণ অবৈধ। এ ব্যাপারে আবদুল মালেকের মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা চুনতি পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ পরিদর্শক রাফিকুল ইসলাম জামান বলেছেন, জায়গার মালিকানা নির্ণয় ও ঘটনার তদন্ত চলছে। তদন্ত সাপেক্ষে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর