× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, বুধবার , ১১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৫ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

চলনবিল এলাকায় রান্নার গ্যাসে ছুটছে অটোরিকশা, দুর্ঘটনার আশঙ্কা

বাংলারজমিন

চলনবিল (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি
২১ জানুয়ারি ২০২১, বৃহস্পতিবার

চলনবিল এলাকার বিভিন্ন সড়কে  নিয়ম-কানুনের তোয়াক্কা না করে মারাত্মক ঝুঁকি নিয়ে সিএনজি চালিত তিন চাকার অটোরিকশায় অবাধে ব্যবহৃত হচ্ছে বাসা-বাড়িতে রান্না করার এলপি গ্যাস। এতে সিলিন্ডার বিস্ফোরণে বড় দুর্ঘটনার আশঙ্কা করছেন সাধারণ মানুষ। ক্রমাগত গ্যাস সংকট আর সিএনজি ফিলিং স্টেশনের লম্বা লাইনে দাঁড়ানো এড়াতে ঝুঁকিপূর্ণ এ পথ বেছে নিয়েছেন অনেক অটোরিকশা চালক।
সম্প্রতি তাড়াশ উপজেলা সিএনজি স্ট্যান্ডে গিয়ে দেখা যায় অটোরিকশাগুলোর পেছনের সিটের পাশে গ্যাস সিলিন্ডার বসিয়ে রশি দিয়ে বেঁধে রাখা হচ্ছে। ত্রুটিপূর্ণ সংযোগ লিক করে অগ্নিসংযোগের পাশাপাশি আলগাভাবে বসানো সিলিন্ডারের কারণে যেকোনো মুহূর্তে বিস্ফোরণে বড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে বলে আশঙ্কা যাত্রীদের।
সিএনজি (অটোরিকশা) চালকরা বলছেন, গ্যাসের সিলিন্ডার ভরতে তাড়াশ থেকে প্রায় ৬০ কিলোমিটার দূরে বগুড়ায় যেতে হয়। গ্যাসের সিলিন্ডার ভরতে যাতায়াত করতে মহাসড়কে পুলিশের হয়রানির পাশাপাশি নামে-বেনামে বিভিন্ন সংগঠনকে চাঁদা দিতে হয়। তাছাড়া সেখানে যাতায়াতেও খরচ হয়। তাই বাধ্য হয়ে তারা বাসাবাড়িতে ব্যবহৃত এলপি গ্যাস দিয়েই গাড়ি চালাচ্ছেন।
এ প্রসঙ্গে তাড়াশ উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো. মেজবাউল করিম বলেন, বিষয়টি মোবাইল কোর্টের আওতাভুক্ত আছে কিনা খতিয়ে দেখে অবশ্যই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।


 ।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর