× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ১৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৮ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

মনোহরগঞ্জে বিধবার মুখে হাসি

বাংলারজমিন

লাকসাম (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
২৩ জানুয়ারি ২০২১, শনিবার

এক অসহায় বিধবা আকলিমা বেগম (৬৫)। নেই কোনো ঘর। ভাঙা নড়বড়ে ঘর। সে ঘরে বিদ্যুৎ নেই। অন্ধকারে থাকে আকলিমা বেগমসহ তার প্রতিবন্ধী এক ছেলে ও মেয়ে। সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে খবর পান স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী তাজুল ইসলাম। ঘোষণা দেন ঘর দেওয়ার। পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-৪ এর জিএম’কে নির্দেশ দেন বিদ্যুৎ দেয়ার জন্য।
বিদ্যুতের আলো পৌঁছে যায় বিধবার ঘরে। প্রায় ২ যুগ পর অন্ধকার থেকে মুক্তি পায় আকলিমা।
মনোহরঞ্জ উপজেলা দক্ষিন ফেনুয়া মিজি বাড়ির বিধবা আকলিমা বেগম। এক ছেলে প্রতিবন্ধী। মেয়েকে বিয়ে দেন নাঙ্গলকোট এলাকায়। আকলিমা বয়স্ক ও বিধবা ভাতা দিয়ে সংসার চলে। যে ঘরে থাকে তাও জরাজীর্ণ। টাকার অভাবে বিদ্যুৎ নিতে পারেননি। রাতের বেলা অন্ধকারে থাকেন। সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে খবর পান স্থানীয় সরকারমন্ত্রী তাজুল ইসলাম। ব্যক্তিগত উদ্যোগে ঘর দেয়ার ঘোষণা দেন। পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির-৪ এর জিএম’কে নির্দেশ দেন বিদ্যুৎ দেওয়ার জন্য। তাৎক্ষণিকভাবে ঘর ওয়্যারিং করে দেয়া হয়। লাইট, ফ্যান, বিদ্যুৎ মিটার সহ বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া হয়। জিএম দিলীপ চন্দ্র চৌধুরী নিজ উদ্যোগে চাল, ডাল, তেলসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রী ক্রয় করার জন্য নগদ অর্থ প্রদান করেন। বিদ্যুৎ সংযোগ দেয়ার সময় উপস্থিত ছিলেন মনোহরগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের ডিজিএম সাখাওয়াত হোসেন, উত্তর হাওলা ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মো. আব্দুল হান্নান হিরণ, যুবলীগ নেতা ফয়জুল্লাহ, স্থানীয় মেম্বার মো. আলাউদ্দিন ও জহিরুল ইসলাম ভূঁইয়া প্রমুখ। বিধবা আকলিমা বেগমকে নতুন ঘর দেওয়ার  ঘোষণা শুনে ও বিদ্যুতের ঝলমল আলো, ফ্যান, লাইট পেয়ে মহা খুশি। দু’হাত উঠিয়ে  স্থানীয় সরকার মন্ত্রী তাজুল ইসলামকে দীর্ঘজীবী হওয়ার জন্য দোয়া করেন।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর