শেষের পাতা
স্কাই নিউজের খবর
প্রথম ডোজ টিকার পর হাসপাতালে ভর্তির ঝুঁকি কমেছে শতকরা ৯৪ ভাগ
মানবজমিন ডেস্ক
২০২১-০২-২৩
বৃটেনে যেসব মানুষ করোনাভাইরাসের টিকা নিয়েছেন চার সপ্তাহ পরে তাদের হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার ঝুঁকি কমে গেছে শতকরা ৮৫ থেকে ৯৪ ভাগ। প্রথম ডোজ টিকা নেয়ার পর বিজ্ঞানীদের একটি গ্রুপ এসব ডাটা নিয়ে গবেষণা করে এই উপসংহারে পৌঁছেছেন। স্কটল্যান্ডে যেসব মানুষ প্রথম ডোজ টিকা নিয়েছেন এবং যারা টিকা নেননি তাদের মধ্যে করোনাভাইরাসজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার বিষয় বিশ্লেষণ করেছেন
বিশেষজ্ঞরা। গ্লাসগো, অ্যাবারডিন, স্ট্র্যাচক্লাইডের ইউনিভার্সিটি অব এডিনবার্গ এবং পাবলিক হেলথ স্কটল্যান্ডের বিজ্ঞানীরা এই গবেষণা করেছেন। যেসব মানুষ ফাইজার/বায়োএনটেকের প্রথম ডোজ টিকা বা অক্সফোর্ড/এস্ট্রাজেনেকার প্রথম ডোজ টিকা নিয়েছেন তাদের ডাটা সংগ্রহ করেছিলেন তারা। তাতে তারা দেখতে পেয়েছেন প্রথম ডোজ টিকা নেয়ার চার সপ্তাহ পরে অক্সফোর্ডের টিকা নেয়া ব্যক্তিদের হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার ঝুঁকি শতকরা ৯৪ ভাগ কমে গেছে। অন্যদিকে যারা ফাইজারের টিকা নিয়েছেন তাদের ক্ষেত্রে ২৮ থেকে ৩৪ দিনের মধ্যে এই ঝুঁকি কমে যায় শতকরা ৮৫ ভাগ। ফাইজার ও অক্সফোর্ডের টিকার সম্মিলিত ফল একত্রে মিলিয়ে যদি দেখা হয় তাহলে ৮০ বছরের ওপরে যাদের বয়স, তাদের প্রথম ডোজ টিকা নেয়ার চার সপ্তাহ পরে হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার ঝুঁকি গড়ে কমে গেছে শতকরা ৮১ ভাগ। প্রফেসর আজিজ শেখের নেতৃত্বে এই গবেষণা হয়েছে। তিনি বলেছেন, এই গবেষণার ফল খুবই উৎসাহব্যঞ্জক। ভবিষ্যৎ সম্পর্কে আশাবাদী হতে আমাদেরকে যথেষ্ট যৌক্তিক কারণ সামনে এনে দিয়েছে। তাই আমরা এখন জাতীয় পর্যায়ে আস্থা পাচ্ছি যে, টিকা দেয়ার ফলে করোনাভাইরাস সংক্রান্ত হাসপাতালে ভর্তিহার কমিয়ে দেয়। পাবলিক হেলথ স্কটল্যান্ডের ইএভিই-টু প্রকল্পের শীর্ষ কর্মকর্তা ড. জোসি মারে বলেছেন, এটা চমৎকার এক খবর। টিকা সরবরাহ কর্মসূচি এখন যে ফর্মে আছে, তাতে কাজ হচ্ছে।
বিশেষজ্ঞরা। গ্লাসগো, অ্যাবারডিন, স্ট্র্যাচক্লাইডের ইউনিভার্সিটি অব এডিনবার্গ এবং পাবলিক হেলথ স্কটল্যান্ডের বিজ্ঞানীরা এই গবেষণা করেছেন। যেসব মানুষ ফাইজার/বায়োএনটেকের প্রথম ডোজ টিকা বা অক্সফোর্ড/এস্ট্রাজেনেকার প্রথম ডোজ টিকা নিয়েছেন তাদের ডাটা সংগ্রহ করেছিলেন তারা। তাতে তারা দেখতে পেয়েছেন প্রথম ডোজ টিকা নেয়ার চার সপ্তাহ পরে অক্সফোর্ডের টিকা নেয়া ব্যক্তিদের হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার ঝুঁকি শতকরা ৯৪ ভাগ কমে গেছে। অন্যদিকে যারা ফাইজারের টিকা নিয়েছেন তাদের ক্ষেত্রে ২৮ থেকে ৩৪ দিনের মধ্যে এই ঝুঁকি কমে যায় শতকরা ৮৫ ভাগ। ফাইজার ও অক্সফোর্ডের টিকার সম্মিলিত ফল একত্রে মিলিয়ে যদি দেখা হয় তাহলে ৮০ বছরের ওপরে যাদের বয়স, তাদের প্রথম ডোজ টিকা নেয়ার চার সপ্তাহ পরে হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার ঝুঁকি গড়ে কমে গেছে শতকরা ৮১ ভাগ। প্রফেসর আজিজ শেখের নেতৃত্বে এই গবেষণা হয়েছে। তিনি বলেছেন, এই গবেষণার ফল খুবই উৎসাহব্যঞ্জক। ভবিষ্যৎ সম্পর্কে আশাবাদী হতে আমাদেরকে যথেষ্ট যৌক্তিক কারণ সামনে এনে দিয়েছে। তাই আমরা এখন জাতীয় পর্যায়ে আস্থা পাচ্ছি যে, টিকা দেয়ার ফলে করোনাভাইরাস সংক্রান্ত হাসপাতালে ভর্তিহার কমিয়ে দেয়। পাবলিক হেলথ স্কটল্যান্ডের ইএভিই-টু প্রকল্পের শীর্ষ কর্মকর্তা ড. জোসি মারে বলেছেন, এটা চমৎকার এক খবর। টিকা সরবরাহ কর্মসূচি এখন যে ফর্মে আছে, তাতে কাজ হচ্ছে।