বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বলেছেন, কল্যাণ পার্টি ভবিষ্যতে যে কোনো রাজনৈতিক সুযোগ পেলে বা ক্ষমতার অংশিদার হলে, বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনার পুনঃতদন্ত ও পুনঃবিচার করবে। এই সরকারের অধীনে যে তদন্ত ও বিচার হয়েছে তা স্ষ্ঠুু হয়নি বলে মনে করে বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি।
বৃহষ্পতিবার বনানী কবর স্থানে পিলখানায় নিহত ৫৭ জন শহীদ সেনা অফিসারের কবরে শ্রদ্ধা জানানো শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
সৈয়দ ইবরাহিম বলেন, কল্যাণ পার্টি ভবিষ্যতে সুযোগ পেলে এই দিনটিকে সরকারিভাবে শহীদ সেনা দিবস হিসেবে ঘোষণা করবে। ২০০৯ সালের ২৫ শে ফেব্রুয়ারী পিলখানায় সংগঠিত হত্যাকান্ডকে পূর্ব পরিকল্পিত বলে মনে করেন তিনি। এ সময় শহীদ সেনাদের জন্য দোয়া ও মোনাজাত করেন দলটির নেতারা।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন- দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) হাসান নাসির, কমডোর আরিফ মাহমুদ, কর্নেল মিয়া মুশিউজ্জামান, কর্নেল ইসহাক মিয়া, জনাব ফজল করীম, কর্নেল জাহাঙ্গীর আলম, লে.কমান্ডার সোহেল, লে. কমান্ডার ফায়সাল মেহেদী, মেজর হারুন, ড. এম এ বি সিদ্দিকি, ফরায়েজী, সোহেল মোল্লা, মাহমুদ খান, জাহিদ আবেদীন, জসিম উদ্দিন, মোহাম্মদ খোরশেদ ও আল আমিন ভুইয়া রিপন।
ফায়েক
২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২১, শুক্রবার, ৩:৩৩সত্য কথা বলেছেন উনারা যে পরিকল্পনার অংশ ছিলেন তারতো বিচার হয়নি ।উনার মেডাম খালেদা জিয়া সেদিন কেন কেন্টলমেন্ট ছেড়ে পালিয়েছিলেন সেটার রহস্য উদঘাটন হয়নি।যারা মারাগেছেন তার বেশিরভাগই মুক্তিযোদ্বা পরিবারের সন্তান আর যারা হত্যা করেছে তাদের অনেকেই বিএনপির এম পি আর মন্ত্রীদের সুপারিশে চাকরি পাওয়া লোক।নতুন সরকার ক্ষমতা থেকে নামানোর কু জনগন ভালো করে জানে।আপনি আবার জন্ম নিলেও কল্যান পার্টি নিয়ে সরাসরি ক্ষমতায় আসতে পারবেন না।