অন্তত ৬৫% পরিক্ষার্থী এই পরিস্থিতিতে পরীক্ষা দিতে চায় না। হল খোলার সাথে সমন্বয় করে পরীক্ষার তারিখ নির্ধারক করা হোক এবং সম্ভব হলে ভ্যাকসিন নিশ্চিত করার পরে নেয়া হোক। ৪১তম বিসিএসে পরীক্ষা দিবে ৪২ তম এর প্রায় ১৭ গুণ। ৪২তম তেই যেভাবে স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষা করা হয়েছে সেখানে ১৯ মার্চ প্রায় ৫ লাখ পরীক্ষার্থীর জীবন হুমকির মুখে ফেলা মোটেই যৌক্তিক নয়।
বিসিএস পরীক্ষা তারিখ পিছানো উচিত
চলমান পরিস্থিতি বিবেচনায় পরীক্ষা পেছানো হোক।
করোনার জন্য হল বন্ধ। এখন ৪১ তম প্রিলিমিনারিতে অংশগ্রহণকারী অধিকাংশ পরীক্ষার্থী মাস্টার্স পড়ে। আবার অনেকে গ্রাম থেকে এসে হলে থেকে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। তাদের মধ্যে আবার মেয়েও আছে। তারা কোথায় যাবে!!!? তাদের এই মানসিক পরিস্থিতিতে তারা কি করে বি সি এস এর মত একটা পাবলিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ গ্রহণ করবে!!?
পরীক্ষা অবশ্যই পেছনে উচিত
হল খুলা না থাকায় অনেক ছাত্রছাত্রী গ্রামে চলে গেছেন। এমতাবস্থায় এত মানুষের থাকার জায়গা নিয়ে একটা প্রশ্ন থেকে যায়। তাছাড়া দেশে এখন ভ্যাক্সিন কার্যক্রম চলমান এবং ইদ এর পর হল খুলে দেওয়া হবে। এতদিন অপেক্ষা করতে পারলে শেষ মুহূর্ত এসে একটা রিস্ক না নেয়াটাই যুক্তিযুক্ত।আমাদের প্রধানমন্ত্রী ও প্রশাসন এতদিন যেভাবে করোনার প্রাদুর্ভাব নিয়ন্ত্রণে রেখেছেন হয়ত একটা ভুল সিদ্ধান্তে সেটার ফলাফল উলটে যেতে পারে। তাই হল খুলার পরপরই বিসিএস পরীক্ষা নেয়াটাই যুক্তিযুক্ত বলে মনে করি।
বিশ্ববিদ্যালয় খোলার আগে বিসিএস নয়
পরীক্ষা পেছানো হোক। ঈদের পরে পরীক্ষা নেয়া হোক।
Exam pichanor dabi
Karo jodi Corona hoi dai k nibe? ato din wait kno korlo tahole? vaccination sesh kore 3 mash pore nile karori tamon khoti hobe na. Circular ja aser asbe age thakle apply o korte parben. 3 mash er jonno kichu candidate k jamelai felben arki.41 er circular er time e onekai Dhaka thakto centre o Dhaka diyechilo.....sober e Dhaka te kom beshi relatives ache kintu corona time a onner basay jawao bibrotokor. Tachara Division gula ta jayaw to kara na karo basai stay korte hobe.
Karo jodi Corona hoi dai k nibe? ato din wait kno korlo tahole? vaccination sesh kore 3 mash pore nile karori tamon khoti hobe na. Circular ja aser asbe age thakle apply o korte parben. 3 mash er jonno kichu candidate k jamelai felben arki.41 er circular er time e onekai Dhaka thakto centre o Dhaka diyechilo.....sober e Dhaka te kom beshi relatives ache kintu corona time a onner basay jawao bibrotokor. Tachara Division gula ta jayaw to kara na karo basai stay korte hobe.
৪১ তম বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর জোর দাবি জানাচ্ছি ✋✋✋✋✋।
আসসালামু আলাইকুম পরিক্ষা শব্দটি স্টুডেন্ট এর জন্য আর তাই পরিক্ষা হওয়া উচিৎ স্টুডেন্ট বান্ধব যেটি আামাদের শ্রদ্ধেয় পিএসসি চেয়ারম্যান স্যারও বলেছেন। স্টুডেন্ট অবশ্যই পরিবেশের অংশ। আর তাই পরোক্ষভাবে বলা যায় পরিক্ষা হওয়া দরকার পরিবেশ বান্ধব। বর্তমানে পরিক্ষা নেওয়া কি পরিবেশ বান্ধব হবে? যদি তাই হতো তাহলে স্কুল - কলেজ - বিশ্ব বিদ্যালয় খোলা থাকত। খোলা হতো স্টুডেন্টদের থাকার জন্য আবাসিক হল। যেখানে অবস্থান করে স্টুডেন্ট যে কোন ধরণের পরিক্ষায় অংশগ্রহণে ভালো সুযোগ পায়। অন্যথায় করোনার মধ্যে যে কারো বাসায় অবস্থান করে পরিক্ষা দেওয়া বেশ কঠিন ও দূরহ হবে মনে করি। তাই কতৃপক্ষ অনুকূল পরিবেশ ও স্টুডেন্ট বান্ধব পরিক্ষার জন্য পরিক্ষার তারিখ মার্চ এর পরে দিলে ছাত্র সমাজ উপকৃত হবে।
আসসালামু আলাইকুম। এক্সাম টা পিছাতে চাই।আমি একজন এজমা রোগী। আমার অনেক প্রবেলেম হবে ননভ্যাকশিনেশন এর সাথে পরীক্ষায় বসলে।আমার কিছু হলে এর দায় কে নিবে?আমি এক্সাম দিয়ে অসুস্থ হলে যদি বিছানায় পড়ে থাকি তবে কে নিবে এই দায়ভার।তাই এক্সাম পিছান হোক
exam pichano ucit
পরীক্ষা পিছানো উচিত,,,,হল খুলার পর পরীক্ষা নেয়া উচিত
দেশের সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে পরীক্ষা পিছানো হোক
পেছানো হোক
পেছানো হোক
Corona er ei obosthay sobkichu jokhon bondho tokhon obossoi bcs exam pechano ucit. Ete sobar jonnei valo hobe, sorkari decision keo gurutto dewa ucit.
41তম বিসিএস পিছানো হোক।হল বন্ধ থাকাই বিভাগীয় শহরগুলোতে অনেকেই থাকার জায়গার ব‍্যবস্হা করতে পারবে না।আত্নীয় -স্বজন যারা বাসায় থাকতো করোনার কারণে বাসা ছেড়ে দিয়ে চলে গেছে।
পরিক্ষা পেছানো হোক।
"করোনা পরবর্তী ট্রমাকালীন অবস্থায় ৪১ বিসিএস ১৯ মার্চ নেওয়া স্থগিত করুন " করোনা কি আসলেই নেই? হ্যা অথবা না। উত্তর স্বভাবতই হ্যা কেননা শিক্ষা মন্ত্রী মহোদয়ের সকল ঘোষণা থেকেই সেটি স্পষ্ট। গত একবছর আগের বিসিএস পরীক্ষা বিলম্ব করার কি দরকার বা কোন যৌক্তিকতা নেই, কিন্তু গত এক বছরে কি হয়েছে সেটি কি পিএসসি’র জানা নেই? অর্থনৈতিক, শারীরিক, মানসিক প্রতিটি অবস্থানেই বেশীরভাগ মানুষ ছিল নড়বড়ে। বিসিএস এর মত বড় পরীক্ষা দেওয়ার মত মানসিক অবস্থা বেশিরভাগরই নেই। দুই মাস পরীক্ষা পিছিয়ে দিলে যারা ৪১ এ আবেদন করেছেন তাদের তো এমন নয় বয়স চলে যাবে। এক বছর পরে হলেও তারা সেটি দিতে পারবেন। হল, বিশ্ববিদ্যালয় খোলার পর পরীক্ষা নিলে এটাই সবচেয়ে শিক্ষার্থীবান্ধব সিদ্ধান্ত। আর যারা প্রস্তুতি খুব ভালো নিতে পেরেছেন তাদের কে একটাই অনুরোধ দেশ একটি সংকটকাল পাড়ি দিয়েছে গত একবছরে সবার দাবীর প্রতি একটু সহানুভূতিশীল হোন।
যারা ঢাকাতে পড়ালেখা করেছে বা এখনও শিক্ষার্থী ( মাসটার্স শেষ হয়নি) এমন অসংখ্য প্রার্থী ৪১ তম বিসিএস দিবে। তাদের পরীক্ষা কেন্দ্র ঢাকাতে,ইউনিভার্সিটি ও হলগুলো বন্ধ থাকাতে অধিকাংশ ঢাকার বাইরে ( নিজ বাড়িতে ) অবস্থান করছে। হলগুলো খোলার আগে ৪১ তম বিসিএস অনুষ্ঠিত হলে, পরীক্ষা দিতে বাধ‍্য হয়ে ঢাকা যাওয়ার পরে থাকার জায়গা নেই অধিকাংশ পরীক্ষার্থীর। পরীক্ষা মানেই একটা চাপ থাকে সবার। তার উপর বাড়তি পাওনা হিসেবে করোনার ভয় ও পরীক্ষা দিতে যেয়ে থাকার জায়গা নিয়ে চিন্তা । বিশেষ করে মেয়েদেরকে অনেক দিক দিয়ে সমস‍্যার সম্মখিন হতে হবে। অনেক দিন তো পরীক্ষার জন‍্য অপেক্ষা চলমান আছে। আর কিছুদিন অপেক্ষা করলে খুব একটা সমস‍্যা হবে না আশা করি। ইউনিভার্সিটি ও হলগুলো খোলার সাথে সমন্বয় করে ৪১ তম বিসিএস অনুষ্ঠিত হলে অধিকাংশ পরীক্ষাথীর্ উপকৃত হবে।
৪১ তম বিসিএস পেছানো হোক।
করোনা কি আসলেই নেই? হ্যা অথবা না। উত্তর স্বভাবতই হ্যা কেননা শিক্ষা মন্ত্রী মহোদয়ের সকল ঘোষণা থেকেই সেটি স্পষ্ট। গত একবছর আগের বিসিএস পরীক্ষা বিলম্ব করার কি দরকার বা কোন যৌক্তিকতা নেই, কিন্তু গত এক বছরে কি হয়েছে সেটি কি পিএসসি’র জানা নেই? অর্থনৈতিক, শারীরিক, মানসিক প্রতিটি অবস্থানেই বেশীরভাগ মানুষ ছিল নড়বড়ে। বিসিএস এর মত বড় পরীক্ষা দেওয়ার মত মানসিক অবস্থা বেশিরভাগরই নেই। দুই মাস পরীক্ষা পিছিয়ে দিলে যারা ৪১ এ আবেদন করেছেন তাদের তো এমন নয় বয়স চলে যাবে। এক বছর পরে হলেও তারা সেটি দিতে পারবেন। হল, বিশ্ববিদ্যালয় খোলার পর পরীক্ষা নিলে এটাই সবচেয়ে শিক্ষার্থীবান্ধব সিদ্ধান্ত। আর যারা প্রস্তুতি খুব ভালো নিতে পেরেছেন তাদের কে একটাই অনুরোধ, দেশ একটি সংকটকাল পাড়ি দিয়েছে গত একবছরে, সবার দাবীর প্রতি একটু সহানুভূতিশীল হোন।
করোনা কি আসলেই নেই? হ্যা অথবা না। উত্তর স্বভাবতই হ্যা কেননা শিক্ষা মন্ত্রী মহোদয়ের সকল ঘোষণা থেকেই সেটি স্পষ্ট। গত একবছর আগের বিসিএস পরীক্ষা বিলম্ব করার কি দরকার বা কোন যৌক্তিকতা নেই, কিন্তু গত এক বছরে কি হয়েছে সেটি কি পিএসসি’র জানা নেই? অর্থনৈতিক, শারীরিক, মানসিক প্রতিটি অবস্থানেই বেশীরভাগ মানুষ ছিল নড়বড়ে। বিসিএস এর মত বড় পরীক্ষা দেওয়ার মত মানসিক অবস্থা বেশিরভাগরই নেই। দুই মাস পরীক্ষা পিছিয়ে দিলে যারা ৪১ এ আবেদন করেছেন তাদের তো এমন নয় বয়স চলে যাবে। এক বছর পরে হলেও তারা সেটি দিতে পারবেন। হল, বিশ্ববিদ্যালয় খোলার পর পরীক্ষা নিলে এটাই সবচেয়ে শিক্ষার্থীবান্ধব সিদ্ধান্ত। আর যারা প্রস্তুতি খুব ভালো নিতে পেরেছেন তাদের কে একটাই অনুরোধ, দেশ একটি সংকটকাল পাড়ি দিয়েছে গত একবছরে, সবার দাবীর প্রতি একটু সহানুভূতিশীল হোন।
বিভিন্ন দিক বিবেচনায় পরিক্ষা এখন না নেওয়ায় উচিত।
jader ata sesh bcs tader jiboner guruttopurno akta oddhay ata..jara bolse 41 gele 43 ase..ai kothata sobar jonno projjo noy..hall na khulle onk student e bipode porbe..amr dhakay basa ase..bt jader nai tader kotha cinta kore bolsi..amr bcs viva samne..amr 41 nia oto headache nai..tobuo bisoyta sobar kotha mathay rekhe bolsi..sobkisu bndho sekhane sudu bcs kno noy!!!ata ki illogical noy???
পিছিয়ে নেয়া হোক
করোনা মহামারীর জন্য দীর্ঘদিন সবাই মানসিকভাবে ভেঙে পড়ে। তাই পরীক্ষা গ্রহণের ৩ মাস পূর্বে ঘোষনা দিলে সকলের প্রস্তুতি ভালো হবে এবং অনেক বেকার ও সর্বশেষ বিসিএস যাদের তাদের জন্য ইতিবাচক হতো।
পেছানো হোক।
দেশের সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে ৪১ তম বিসিএস পরীক্ষা টি পেছানো খুবই যুক্তিসঙ্গত।
হল না খুলে বিসিএস নেয়াটা উচিত না। এমনিতেই করোনাভাইরাস জীবন জীবিকা কঠিন করে দিয়েছে। অনেকের শেষ পরীক্ষা। ভার্সিটির যারা তাদের কথা ভেবে হলেও পরীক্ষাটা পেছানো দরকার
হল বন্ধ রেখে পরীক্ষা নিলে যারা হলে থাকতো তাদের জন্য খুবিই কষ্টকর হবে। বড় একটা অংশ এখনো হলে থাকে যারা অতিমারির কারনে বাড়িতে অবস্থান করছে।
পরীক্ষা পিছানো হোক। বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ থাকায় আমরা মোটামুটি সবাই বাড়িতে অবস্থান করছি। হলগুলো বন্ধ। মেসও ছেড়ে দিয়েছেন সবাই। তল্পিতল্পা সব নিয়ে বাড়িতে অবস্থান। এমতাবস্থায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার আগে কোন পরীক্ষা নিলে তা মানবিক কাজ হবে না। তবে মানবিক হবে সেটা গুটিকয়েকের প্রতি অমানবিক হয়ে। আশাকরি পিএসসি আমাদের সবার কথা বিবেচনা করে পরীক্ষাটা পিছিয়ে দিবেন।
পরীক্ষা পিছানো হোক। বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ থাকায় আমরা মোটামুটি সবাই বাড়িতে অবস্থান করছি। হলগুলো বন্ধ। মেসও ছেড়ে দিয়েছেন সবাই। তল্পিতল্পা সব নিয়ে বাড়িতে অবস্থান। এমতাবস্থায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার আগে কোন পরীক্ষা নিলে তা মানবিক কাজ হবে না। তবে মানবিক হবে সেটা গুটিকয়েকের প্রতি অমানবিক হয়ে। আশাকরি পিএসসি আমাদের সবার কথা বিবেচনা করে পরীক্ষাটা পিছিয়ে দিবেন।
পিএসসির সম্মানিত চেয়ারম্যান ও অনান্য মাননীয় সদস্যবৃন্দ, হল বন্ধ না থাকলে ছাত্রদের পক্ষ থেকে বিসএস পেছানোর দাবী আসতইনা। আমরা অবশ্যই পরীক্ষা দিতে চাই, তবে ইদের পর হল খোলার পর যদি নেওয়া হয় তবে কারও কোন অসুবিধা হবে না। চেয়ারম্যান স্যার বলেছিলেন উনি পরীক্ষা ও পরীক্ষার্থী বান্ধব সিধান্ত নেবেন। স্যার, এক্সাম পেছানোটা এই মুহুর্তে সবচেয়ে বড় পরীক্ষা ও পরীক্ষার্থী বান্ধব ডিসিশন হবে।
৪ লক্ষ ৭৫ হাজার পরীক্ষার্থীকে করোনার ঝুঁকির মধ্যে ফেলা ঠিক হবে না তাই পরীক্ষা পেছানোই বুদ্ধিমানের সিদ্ধান্ত হবে বলে আমি মনে করি।
বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনা করে ৪১ তম বিসিএস পরীক্ষা পেছানো উচিত
এই মুহূর্তে সাধারন বিসিএস এর মত এত বিপুর পরিমান জনসমাবেস ঘটিয়ে পিএসসি পরীক্ষা নিলে সেটা হবে প্রার্থীদের জন্যে ভঁয়ের কারন। পিএসসি সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে রমজানের ঈদের পরে পরীক্ষা নিতে পারে। ততদিনে করোনা মহামারি আরো কমে আসবে বলে আশাকরা যায়।
৪১ বিসিএস পরীক্ষা পেছানো হোক.....
বৈশ্বিক মহামারী করোনার কারণে আমার মতো হাজারো পরীক্ষার্থী বাড়িতে অবস্থান করছে। কারণ ঢাকায় তাদের থাকার জায়গা নাই। একটা টিউশনি করে হলে কোন সতে থাকতে পারতাম। এখন তো হল, টিউশনি কোনটাই নাই। কেমনে কি হবে??? সেখানে পিএসসি আবার পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা করে দিল৷ চেয়ারম্যান মহোদয়ের নিকট বিবেচনার জন্য অনুরোধ রইল।
পেছানোই ভালো হবে
৪১ বিসিএস ঈদের পরে হলে ভাল হত।
৪১ তম আপাতত পিছানোই উচিত৷ আমরা ছাত্ররা করোনা ট্রমা এখনো কাটিয়ে উঠতে পারি না, আর ছাত্রীদের ক্ষেত্রে আবাসন সমস্যা বিরাট বিষয়। পিএসসি জরুরি বৈঠক করে সিদ্বান্ত দিক৷
বিশ্ববিদ্যালয় গুলোর আবাসিক হল খোলার পরেই পরীক্ষা নেয়া হোক।
পরীক্ষা পেছানো হোক।। পরীক্ষার্থীদের মঙ্গলের জন্য পিএসসি’র বিষয়টি অামলে নেয়া উচিত।
এটা সত্যি পরীক্ষা পিছানো খুব জরুরী
আর আমিন
১ মার্চ ২০২১, সোমবার, ১:৪২অধিকাংশ পরিক্ষার্থী এই পরিস্থিতিতে পরীক্ষা দিতে চায় না। হল খোলার সাথে সমন্বয় করে পরীক্ষার তারিখ নির্ধারক করা হোক এবং সম্ভব হলে ভ্যাকসিন নিশ্চিত করার পরে নেয়া হোক