অনলাইন
রাজধানীতে ট্রাকচাপায় নানি-নাতনি নিহত
অনলাইন ডেস্ক
২০২১-০৩-০১
রাজধানীর রুপনগর থানাধীন বেড়িবাঁধ এলাকায় একটি ট্রাকের ধাক্কায় সিএনজি অটোরিকশা আরোহী নানি-নাতনি নিহত হয়েছে। এই ঘটনায় নিহতের আরেক নাতনি ও ছেলে গুরুতর আহত। শহীদ সোহরাওয়ার্দী তে ভর্তি রয়েছে। আজ ভোর সাড়ে পাঁচটার দিকে দুর্ঘটনাটি ঘটে। গুরুতর আহত অবস্থায় তাদেরকে উদ্ধার করে। প্রথমে শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে নাতনি রিনিতা মনী(১২) কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। গুরুতর আহত অবস্থায় নানী সালমা বেগম কে (৫৫) ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে আসলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বেলা বারোটার সময় মারা যান।
নিহতের মেয়ে শিউলি বেগম জানান, আমার মা লালমনিরহাটে থাকেন এক সপ্তাহ আগে আমার মা আমার বাবার কাছে মোহাম্মদপুরের আসেন। আজ সকালে আমার বাসা আশুলিয়ার জামগড়া এলাকায় আমার বাসায় আসছিল সিএনজি যোগে। বোনের দুই মেয়ে, মা ও আমার ভাই। বেড়িবাঁধ যাওয়া মাত্রই পিছন থেকে একটি ট্রাক সিএনজিকে ধাক্কা দেয়। এতে সবাই গুরুতর আহত হন। পরে সবাইকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে শহীদ সোহরাওয়ার্দী নিয়ে গেলে আমার ভাগ্নি রিনতা মনী (১২) মারা যায়। ও আমার ভাই মোহাম্মদ সালেক (৩২) ও আমার আরেক ভাগ্নি রিয়া মনী (১৪) গুরুতর আহত হন। ওরা দুজন আহত অবস্থায় শহীদ সোহরাওয়ার্দীতে চিকিৎসাধীন রয়েছে। আমার মাকে দ্রুত ঢাকা মেডিকেলে কলেজ হাসপাতলে নিয়ে আসলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বেলা ১২ টায় মৃত ঘোষণা করেন।
তিনি আরো জানান, গ্রামের বাড়ি লালমনিরহাট জেলার কালীগঞ্জ উপজেলার কাকিন গ্রামের আবুল হোসেনের সন্তান। নিহতের চার মেয়ে দুই ছেলের জননী ছিলেন।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মোঃ বাচ্চু মিয়া মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢামেক মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানা কে অবগত করা হয়েছে।
নিহতের মেয়ে শিউলি বেগম জানান, আমার মা লালমনিরহাটে থাকেন এক সপ্তাহ আগে আমার মা আমার বাবার কাছে মোহাম্মদপুরের আসেন। আজ সকালে আমার বাসা আশুলিয়ার জামগড়া এলাকায় আমার বাসায় আসছিল সিএনজি যোগে। বোনের দুই মেয়ে, মা ও আমার ভাই। বেড়িবাঁধ যাওয়া মাত্রই পিছন থেকে একটি ট্রাক সিএনজিকে ধাক্কা দেয়। এতে সবাই গুরুতর আহত হন। পরে সবাইকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে শহীদ সোহরাওয়ার্দী নিয়ে গেলে আমার ভাগ্নি রিনতা মনী (১২) মারা যায়। ও আমার ভাই মোহাম্মদ সালেক (৩২) ও আমার আরেক ভাগ্নি রিয়া মনী (১৪) গুরুতর আহত হন। ওরা দুজন আহত অবস্থায় শহীদ সোহরাওয়ার্দীতে চিকিৎসাধীন রয়েছে। আমার মাকে দ্রুত ঢাকা মেডিকেলে কলেজ হাসপাতলে নিয়ে আসলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বেলা ১২ টায় মৃত ঘোষণা করেন।
তিনি আরো জানান, গ্রামের বাড়ি লালমনিরহাট জেলার কালীগঞ্জ উপজেলার কাকিন গ্রামের আবুল হোসেনের সন্তান। নিহতের চার মেয়ে দুই ছেলের জননী ছিলেন।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মোঃ বাচ্চু মিয়া মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢামেক মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানা কে অবগত করা হয়েছে।